বেশিরভাগ জায়গায় ট্যাপ কল লাগালেও তাদের জল আসে না। গরম পড়লেই ভূগর্ভস্থ জলে লেয়ার নিচে নেমে যায়, জল কিনে খেতে হয়। এছাড়াও ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের পর্যটন কেন্দ্র টাকির চল্লিশটি ছোট মাঝারি বড় হোটেল রয়েছে সেখানে জলের সমস্যা বাড়ে গ্রীষ্ম এলেই। পাশাপাশি পর্যটকদের বারবার এই অভিযোগ ছিলই পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশুদ্ধ পানীয় জল পাচ্ছিলেন না। এমনকি মাঝে মাঝে বিশুদ্ধ পানীয় জলের অভাবে পেটের সমস্যায় ভুগছিল বেশ কিছু এলাকার মানুষ।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
তাদের এই সমস্যার কথা দীর্ঘদিন বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক ও টাকির পৌরসভাকে জানিয়ে আসছিল কিন্তু এটা প্রচুর অর্থের বলে দেরি হচ্ছিল। এবার অমৃত প্রকল্পের মাধ্যমে ৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু হল পানীয় জলের কাজ। এবার বাড়ি বাড়ি পরিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে যাবে এমনটাই বলছেন বিধায়ক সপ্তর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায় পাশাপাশি টাকির প্রশাসনিক কর্তারা।
জুলফিকার মোল্যা