আলিপুর আদালতের নোটিস পাঠানো হয়েছে শান্তিকুঞ্জে। আগামী ১ ডিসেম্বরের মধ্যে হাজিরা দিতে হবে শুভেন্দু অধিকারীকে, এমনটাই সেই নোটিসে জানানো হয়েছে। কেস নাম্বার সি- ৩০৯৫/২২.
অভিযোগ, ২০২১ সালে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন, ''অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি রঙের কারখানা থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় মানহানির মামলা করেছেন। সেই মামলারই নোটিস পাঠানো হল শুভেন্দু অধিকারীকে। তাঁর পরিবারের সদস্যরা নোটিসটি গ্রহণ করেছেন বলে খবর।
advertisement
আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে রবিবার মহাকাণ্ড, শুভেন্দু-কুণাল দ্বৈরথে এবার নতুন চমক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়!
এদিকে, এদিনই কাঁথিতে কুনাল ঘোষের চা- চক্রের কর্মসূচি ছিল। এই কর্মসূচি থেকেই তিনি ঘোষণা করলেন, ''বিশেষ করে মহিলাদের, যে সকল মহিলারা তৃণমূলকে ভোট দেয়নি বলে মনে করছেন তাদের উপর রাগ অভিমান নয়। বরং তাঁদের বাড়ি বাড়ি ছোট ছোট টিম করে যান, তাঁদের বোঝান। এই কর্মসূচিটি সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারীর স্ত্রী-কে দিয়ে প্রথমে শুরু করুন। তার বাড়িতে যান। তাঁর স্ত্রী'কে বোঝানো দিয়ে শুরু করুন। অধিকারী পরিবারের মহিলাদেরকে বোঝান।''
আরও পড়ুন: শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ির মহিলাদের সঙ্গে দেখা করবে তৃণমূল! নতুন কর্মসূচিতে তুঙ্গে শোরগোল
নাম না করে বর্ষিয়ান সাংসদ শিশির অধিকারীকে ইঙ্গিত করে কুণাল ঘোষ বলেন, ''উনি ভীষ্ম কিনা জানি না,ভীষ্মের যখন শরশয্যা হয়েছিল, তখন কৌরবরা পাশে ছিল না, জল দিতে আসেনি মুখে, পান্ডব মুখে জল দিতে গেছিল, পাশে ছিল।'' অর্থাৎ অধিকারী পরিবারের মহিলাদের পান্ডবকুল বলে আখ্যা দিয়ে বাড়ির পুরুষদের কৌরব বললেন কুনাল ঘোষ।