বাঁধে ভাঙন রুখতে সেখানে কংক্রিটের স্থায়ী নদীবাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। ৭০০ মিটার কংক্রিটের স্থায়ী নদীবাঁধ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেচ দফতর। সেই মতো অবশিষ্ট ৭০০ মিটার কংক্রিটের নদীবাঁধ তৈরির জন্য প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ শুরু হয়েছে। ওই এলাকায় কংক্রিটের স্থায়ী নদীবাঁধ তৈরির জন্য পরিদর্শনে গিয়েছিলেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা, সেচ দফতরের আধিকারিকগণ, কাকদ্বীপ মহকুমা প্রশাসনের কর্তারা, গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান।
advertisement
বঙ্কিমনগর মৌজায় ১ নম্বর কলোনিতে চেমাগুড়ি নদীর এক কিলোমিটার বাঁধ প্রথমে ব্লক পিচিং করা হয়েছিল। নদীর স্রোতে সেই বাঁধ নষ্ট হয়ে যায়। বাঁধে মাটি এবং বালির বস্তা ফেলা হয়েছিল। কোনও রকমে অস্থায়ীভাবে সেই বাঁধ মেরামতি করা হয়। দুর্বল সেই বাঁধ পাকাপোক্তভাবে তৈরির জন্য ব্যয় হচ্ছে ২৫ কোটি টাকা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
গত বছর ওই নদীবাঁধের ৩০০ মিটার অংশের কাজ হয়েছে। এই বছর আরও ৭০০ মিটার অংশের কাজ হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বর্ষার কারণে এই কাজ বাকি ছিল। বাঁধ তৈরির জন্য ১২টি পরিবারকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে। এর জন্য সমস্ত রকম ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রশাসন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির পাশে রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। বাঁধ নির্মাণ হয়ে গেলে গ্রামের মানুষজন উপকৃত হবেন।






