পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, হেমন্তবাবু এদিন ডাহিঘাট থেকে জল নিয়ে খড়্গপুরের কেশিয়াড়িতে এক মন্দিরে শিবপূজা করতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু মন্দিরে পৌঁছনোর আগেই অজ্ঞাত কারণে তিনি নদীতে ঝাঁপ দেন।
আরও পড়ুনঃ আমতা লোকাল দেরিতে আসায় হয়রানি! বাঁকড়া নয়াবাজ স্টেশনে রেল অবরোধ যাত্রীদের
সেই সময় কর্মরত নয়াগ্রাম থানার একটি পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে ছিল। উদ্ধারকার্যে উপস্থিত ছিল নয়াগ্রাম থানার বড় পুলিশের টিম। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় মৎস্যজীবীদের নৌকা নিয়ে প্রায় ডুবন্ত অবস্থায় হেমন্তবাবুকে উদ্ধার করেন। তাঁকে নয়াগ্রাম সুপারস্পেশ্যালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে বর্তমানে তাঁর স্ত্রী রয়েছেন। জানা গিয়েছে, হেমন্তবাবুর শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল।
advertisement
পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার ভক্তের বেশে ‘জল ঢালা’ উৎসবে যোগ দিতে নয়াগ্রাম ব্লকের ডাহিঘাট থেকে কেশিয়াড়ি যাচ্ছিলেন হেমন্ত পাত্র। তার মাঝেই ঘটে বিপত্তি! পুলিশের এই দ্রুত তৎপরতাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার মানুষ। তবে ঘটনার সঠিক কারণ জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।