স্থানীয় সূত্রে খবর, বৈদ্যবাটি পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তাঁর এক সতীর্থর বাড়িতে কার্তিক ঠাকুর ফেলতে গিয়ে ছিলেন। কিন্তু সমস্যা হয় কার্তিক ঠাকুরের সঙ্গে দেওয়া একটি চিঠি ঘিরে। যে চিঠিটি লেখা রয়েছে পুরসভার প্যাডে। সেখানে লেখা রয়েছে শ্যামল নামের কোনও সতীর্থের বাড়িতে তাঁরা কার্তিক ঠাকুর ফেলছেন। সবশেষে লেখা পুরসভা কর্তৃক অনুমোদিত। সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট হতেই শুরু হয় শোরগোল। এইভাবে পুরসভার প্যাডে কীভাবে কোনও ব্যক্তিগত কাজ করা যায় তাই নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন বিরোধীরা। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরেই বৈদ্যবাটি পুরসভার চেয়ারম্যান পিন্টু মাহাত কড়া ধমক দেন ওই কাউন্সিলরকে।
advertisement
এই বিষয়ে পুরো প্রধান পিন্টু মাহাত জানান, পুরসভার কাউন্সিলরের প্যাড সরকারি কাজে ব্যবহার করার জন্য। এইভাবে ব্যক্তিগত কোনও কাজ করা উচিত নয়। যে কাউন্সিলর এই কাজ করেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হচ্ছে। আগামী দিন এসে যাতে এই ধরনের কাজ আর না করে সেই নিয়ে তাকে সতর্ক করা হবে।
এই নিয়ে সুর চড়াতে থামেনি বিরোধী দল বিজেপি। এই বিষয়ে চাপদানির বিধায়ক অরিন্দম গুইন বলেন, ‘যে ঘটনাটি ঘটেছে তা নিছকই নিজেদের বন্ধুদের মধ্যে মসকরা করতে গিয়ে ঘটেছে। এর মধ্যেও বিরোধীরা রাজনীতি খোঁজার চেষ্টা করছেন।’