স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুরে স্বামী রাজু মুদীর সঙ্গে একসঙ্গে বসে ভাত খাচ্ছিলেন সুলেখা দেবী। খাবারের টেবিলের পাশে চলছিল একটি টেবিল ফ্যান। খাওয়ার সময় সেই ফ্যানটি এক পাশ করতে গিয়ে আচমকাই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি। সেই মুহূর্তে রাজু মুদী ছিলেন বাথরুমে। ফিরে এসে স্ত্রীর নিথর দেহ মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার শুরু করেন তিনি। তার চিৎকারে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা।
advertisement
ব্রহ্মোস ছাড়া ইজরায়েল জিততে পারবে না! ভারতের ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য কেন এত মরিয়া নেতানিয়াহু?
ভাল করে ইংরেজি বলতে পারেন না? এই টিপসগুলো মানলেই ঘরে বসে তুখোড় ‘ইংলিশ’ বলবেন এবং লিখবেন!
তড়িঘড়ি সুলেখাকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে, কিন্তু চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান করা হচ্ছে, ফ্যানের তারে বা সুইচ বোর্ডে শর্ট সার্কিট থেকেই এই দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। এই দম্পতির রয়েছে তিন সন্তান। হঠাৎ মায়ের মৃত্যুতে বিপর্যস্ত পরিবার। শিশুদের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় গ্রামবাসীরাও। গোটা গ্রামে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে মৈপিঠ কোস্টাল থানার পুলিশ। বিদ্যুৎ সংযোগ, ফ্যানের অবস্থা সহ সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মৃতদেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তে।