সেই ব্যক্তি জানিয়েছিলেন আর মাত্র ১০ হাজার টাকা দরকার, এটা না হলে তিনি যেতে পারছেন না বিদেশে খেলতে, তাই সেই অর্থ দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এদিন আবার এসে ১৫ হাজার টাকা সহযোগিতা চাইলে সন্দেহ হয় সাংসদের।
advertisement
জগন্নাথ সরকারকে একবার ঠকানোর পর ফের ঠকাতে এসেছিল ধড়িবাজ
ইন্টারনেট সার্চ করে তার খেলার যাবতীয় তথ্য এবং বিদেশে কোথায় খেলতে যাচ্ছেন সে বিষয়ে খোঁজখবর নিতেই সকলের চক্ষু চড়কগাছ! এ ধরনের কোনও সংস্থাই নেই! এমনকি বিদেশে খেলার বিষয়টিও ভুয়ো, প্রথম দিন বলেছিলেন রানাঘাট কুপার্সে তার বাড়ি। এদিন জানান মাঝের গ্রামে! নিজের পরিচয় পর্যন্ত ঠিকমতো না পেয়ে বাধ্য হয়ে সাংসদ শান্তিপুর থানার পুলিশ প্রশাসনকে গোটা বিষয়টি জানালে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায় ওই ব্যক্তিকে।
সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা যায় রানাঘাটের বিধায়ক পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়েক কাছ থেকেও এই ব্যক্তির ২৫ হাজার টাকা একই ভাবে প্রতারণা করে নিয়ে এসেছে। তবে রাজনৈতিক হার না মানা সাংসদকে দাবার চালে কিস্তিমাত করতে গিয়েছিল এই প্রতারক! কিন্তু হয়তো একটি ভুল চালেই কিস্তিমাতের নকল দাবাড়ু৷ তার এখন ঠাঁই হবে শ্রী ঘরে।
Mainak Debnath