অনিমা চক্রবর্তী ছেলের বক্তব্য, তখন আমাদের পরিবারের অবস্থা ভাল ছিল না তখন আমার মা লোকের বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতে যেতেন। সেখান থেকে যেটুকু ভাত-মুড়ি নিয়ে আসতেন সেটুকুই আমাদের পরিবারের সবাইকে দিয়ে দিতেন৷ যার কারণে মা না খেয়ে খেয়েই এভাবেই জীবন কাটিয়ে আসছেন। বাড়িতে রান্না করা ভাত মুড়ি না খেয়েই লিকুইড খাবার খেয়ে এভাবেই বেঁচে আছেন অনিমা চক্রবর্তী।
advertisement
আরও পড়ুনBangla News: জঙ্গলে পরে গুচ্ছগুচ্ছ আধার কার্ড! রহস্য ভেদে তদন্তের নির্দেশ প্রশাসনের
এলাকার বাসিন্দারা জানান, আমরা দেখেছি অনিমা চক্রবর্তী নামে ওই বৃদ্ধা খাবার না খেয়ে সুস্থ স্বাভাবিকভাবেই জীবন কাটাচ্ছেন। যা দেখে এলাকার বাসিন্দারা বলছেন আশ্চর্যজনক বিষয়। তারা বলছেন একদিন খাবার না খেলে মানুষ বাঁচেন না৷ কিন্তু ওই বৃদ্ধা দীর্ঘদিন ধরেই এভাবেই দিন কাটাচ্ছেন। এই বিষয়ে। কামারপুকুরের ডাক্তর বিলেশ্বর বল্লভ জানিয়েছেন, আমরা সকলেই যে খাবার খাই যাতে পুষ্টি পাই৷ তার কারণ আমরা বেঁচে থাকার জন্য শরীরে পুষ্টি, ক্যালোরি এবং শক্তির দরকার হয়। আমরা যে খাবার খাই সেটা দুটো মাধ্যমে হতে পারে।একটা হচ্ছে চিবিয়ে খাওয়া অন্যদিকে লিকুইড খাবারও হতে পারে। যে ভাবে খাই না কেন খাবারের মধ্যে সেই পুষ্টিগুণটি থেকে থাকে তাহলেই যে শরীরের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া পেয়ে যাই তাহলে কোনও সমস্যা নেই।
Suvojit Ghosh