TRENDING:

Sri Chaitanya Mahaprabhu: মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যের স্মৃতিতে প্রায় ৫৫০ বছর ধরে চলছে এই মেলা ও উৎসব

Last Updated:

Sri Chaitanya Mahaprabhu: এই উৎসবকে কেন্দ্র করে মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যদেবের স্মৃতি বিজড়িত ঘাটকুড়ি ন'পাড়া শ্রীপাট বিশ্রামতলা মন্দির জুড়ে বাসিন্দাদের উৎসাহ এখন চোখে পড়ার মতো। আশেপাশের বিভিন্ন গ্রাম থেকে ভক্তদের সমাগম হচ্ছে এখানে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নীলাচলে যাওয়ার পথে কেতুগ্রামে সপারিষদ বিশ্রাম নিয়েছিলেন মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যদেব। বিশ্রাম নিয়েছিলেন এলাকার একটি বটগাছের নীচে। সংগ্রহ করেছিলেন মাধুকরী। সেই উপলক্ষে উৎসব পালিত হয়ে আসছে পাঁচ শতকেরও বেশি সময় ধরে।
উৎসব পালিত হয়ে আসছে পাঁচ শতকেরও বেশি সময় ধরে
উৎসব পালিত হয়ে আসছে পাঁচ শতকেরও বেশি সময় ধরে
advertisement

আজ সোমবার থেকে কেতুগ্রামের ঘাটকুড়ি গ্রামে শুরু হয়েছে সেই উৎসব। এই উৎসবকে কেন্দ্র করে মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যদেবের স্মৃতি বিজড়িত ঘাটকুড়ি ন'পাড়া শ্রীপাট বিশ্রামতলা মন্দির জুড়ে বাসিন্দাদের উৎসাহ এখন চোখে পড়ার মতো। আশেপাশের বিভিন্ন গ্রাম থেকে ভক্তদের সমাগম হচ্ছে এখানে।

উদ্যোক্তারা জানান, মহাপ্রভু নীলাচলে যাওয়ার সময় বিশ্রামতলা এলাকায় বিশ্রাম নেওয়া উপলক্ষেই উৎসব হয় তিন দিন ধরে। ঘাটকুড়ি শ্রীপাট বিশ্রামতলা মন্দির কমিটি সম্পাদক আনন্দময় অধিকারী বলেন, যেখানে মহাপ্রভু স্বয়ং বিশ্রাম নিয়েছিলেন সেই পুরনো ঘরটির এখনও অস্তিত্ব রয়েছে। এখানে মাধুকরী সংগ্রহ করেছিলেন মহাপ্রভু। এখনও প্রথা মেনে কমিটির পক্ষ থেকে এলাকায় মাধুকরী সংগ্রহ করা হয়।

advertisement

আরও পড়ুন :  দামোদর নদকে সাক্ষী রেখে আয়োজিত মেলায় সম্মান জানানো হল মৎস্যজীবীদের

জানা গিয়েছে, কাটোয়ায় গুরু কেশব ভারতীর কাছে দীক্ষা গ্রহণের পর মহাপ্রভুর নীলাচলে যাত্রা শুরু হয়েছিল। কাটোয়া থেকে পার্ষদদের সঙ্গে নিয়ে তিনি ১ মাঘ কেতুগ্রামের ঘাটকুড়ি গ্রামে এসেছিলেন। প্রথমে কুলাই গ্রামে বাসুদেব ঘোষের বাড়িতে বিশ্রাম নিয়েছিলেন তিনি। তার পরের দিন তিনি ঘাটকুড়ি গ্রামের একটি বট গাছের নীচে বিশ্রাম নিয়েছিলেন। রাতে তিনি গ্রামেই থাকেন। তাঁর সেই ঘর আজও রয়েছে গ্রামে। পরের দিন এলাকায় বেড়িয়েছিলেন মাধুকরী সংগ্রহের উদ্দেশে। উৎসব এবার ৫৩৭ তম বছরে পড়ল।

advertisement

আরও পড়ুন :   ‘স্পঞ্জ রসগোল্লা’ নামের কারণ কী? অন্য রসগোল্লার সঙ্গে পার্থক্যই বা কোথায়? জেনে নিন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ঘাটকুড়ির পাশে রয়েছে ভাণ্ডারগড়িয়া গ্রাম। এই গ্রামের নাকি পূর্ব নাম ছিল ভণ্ডগড়। সে সময় মহাপ্রভু ও তাঁর পার্ষদরা ভণ্ডগড় থেকেই সবচেয়ে বেশি মাধুকরী সংগ্রহ করেছিলেন। তারপরেই নাকি ভণ্ডগড় গ্রামের নামকরণ হয় ভাণ্ডারগড়িয়া। মহাপ্রভুর স্মৃতিতে প্রতি বছর ১ মাঘ থেকে তিন দিন ধরে এলাকায় উৎসব চলে। শেষদিনে মোচ্ছব দেওয়া হয়। উৎসব ঘিরে মেতে উঠেছেন গ্রামের বাসিন্দারা। তিন দিন ধরে চলবে নাম সংকীর্তন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Sri Chaitanya Mahaprabhu: মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যের স্মৃতিতে প্রায় ৫৫০ বছর ধরে চলছে এই মেলা ও উৎসব
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল