পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার বেলা নাগাদ সিমলাগরের চাঁপাহাটি মাঠপাড়া এলাকার বাসিন্দা শেখ বাদশা বাড়ির কাছে একটি পুকুরে স্নান করতে যায়। হঠাৎ বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি শুরু হয়।পুকুর পাড়ে বটতলা আশ্রয় নেয় সে। এরপরেই বজ্রপাত। অচৈতন্য হয়ে পড়ে ওই নাবালক। গাছলায় তাকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। তড়িঘড়ি তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে পান্ডুয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে।
advertisement
আরও পড়ুন: ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেল ড্রিমলাইনার, বোয়িংয়ের তৈরি এই দানব বিমানের দাম কত? কেন এত কদর?
মৃত নাবালকের কাকা শেখ আরসাদ আলি বলেন, ‘ও যখন পুকুর পাড়ে বটতলায় বসেছিল সেই সময় বাজ পড়ে। বজ্রাঘাতেই মৃত্যু হয়েছে নাবালকের।’ পান্ডুয়া থানার পুলিশ পান্ডুয়া গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায় চুঁচুড়া ইমামবাড়া সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তে পাঠায়।
একই দিনে দুটি এক ঘটনা। মাঠে চাষের বাদাম তুলতে গিয়ে চরম পরিণতি হুগলির এক মহিলার। শুক্রবার বিকেলের সামান্য ঝড়-বৃষ্টি মধ্যে বজ্রপাতের কারণে মৃত্যু হয়েছে ওই মহিলার। আকাশ থেকে সরাসরি বাজ এসে পড়ে তাঁর গায়ে। ঘটনায় তৎক্ষণাৎ আগুন লেগে যায় ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন ওই মহিলা! ঘটনাটি ঘটেছে খানাকুলের কেদারপুর এলাকায়। মৃত মহিলার নাম প্রতিমা সামন্ত। বছর পয়তাল্লিশের ওই মহিলা প্রতিদিনের মতো চাষের কাজে গিয়েছিলেন। এখানে গিয়েই তাঁর চরম পরিণতি ঘটে।