এর পরেই এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়। ঘটনার উত্তেজনায় ওই গ্রামের বেশ কয়েকটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পুড়ে যায় ১০টি বাড়ি। তার পরেই দমকলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। সকলেই আগুনে পুড়ে মারা গিয়েছেন। বীরভূমের পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী আবার জানিয়েছেন, একটি বাড়িতে ৭ জন ছিলেন, তাঁদের সকলেরই আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয়েছে। বিধানসভায় মন্ত্রী সুজিত বসু জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত রামপুরহাটে সাত জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। দমকল সাতটি দেহ উদ্ধার করেছে বলে খবর। পরে রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য বলেছেন, আগুন নিভিয়ে ফেলার পর একটি বাড়ি থেকেই ৭ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুন: ভোটে হেরেও ধামিই ফের মুখ্যমন্ত্রী, চার রাজ্যে পুরনো মুখেই ভরসা রাখল বিজেপি
আরও পড়ুন- ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেটিভ এজেন্সিতে বিপুল নিয়োগ, আজই আবেদন করুন
ঘটনার পরেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘটনাস্থলে যাচ্ছে সিআইডি ও ফরেন্সিক দল। এ দিকে হেলিকপ্টারে ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন ফিরহাদ হাকিম, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিজিৎ সিনহা। এদিকে বিধানসভা থেকে ঘটনার প্রতিবাদে ওয়াক আউট করেছে বিজেপি। এদিন বিধানসভার অধিবেশন চলার সময় রামপুরহাটের ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চেষ্টা করে বিজেপি। কিন্তু ঘটনা নিয়ে আলোচনা করতে অস্বীকার করায় শেষ পর্যন্ত বিধানসভা থেকে ওয়াক আউট করে বিজেপি।