সেজন্য গ্রামবাসীরা এই পুজো করার সিদ্ধান্ত নেন প্রায় ২ লাখ টাকা ব্যায়ে দহকান্দা গ্রামেই পুজো মন্ডপ তৈরি করেন স্থানীয়রা। প্রবল নিষ্ঠা ও ভক্তি সহকারে এই পুজো পালন করছেন তাঁরা। রবিবার সকালে খালি পায়ে সমস্ত গ্রামবাসীরা এই সুতারবাগ নদীতীরে এসে ভিড় করেন।
আরও পড়ুনঃ নামেই শাস্ত্রী বাড়ির পুজো! সামিল হন গোটা এলাকার মানুষ
advertisement
কদলী বা কলা, কচু, হরিদ্রা বা হলুদ, জয়ন্তী, বিল্ব বা বেল, দারিম্ব বা ডালিম, অশোক, মানকচু ও ধান সহকারে তৈরি এই নবপত্রিকা স্নান করানো হয় আজ।
কৃষিপ্রধান এই এলাকায় কৃষিকাজের প্রতীক হিসাবে এই নবপত্রিকা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নবপত্রিকার আচারে কলাগাছের সঙ্গে আটটি মূল ও পাতা সহ উদ্ভিদ একসঙ্গে একজোড়া বেলপাতা সহ শ্বেত অপরাজিতার লতা দিয়ে বেঁধে লালপাড় সাদা শাড়ি জড়িয়ে ঘোমটা দেওয়া বউয়ের মত সাজানো হয়। এ নিয়ে পুজো উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে সত্যেন হালদার জানান এলাকায় নতুন পুজো হিসাবে এই পুজোর সূচনা করেছেন তাঁরা। সমস্ত গ্রামবাসীরা প্রবল নিষ্ঠা ও ভক্তি সহকারে এই পুজোয় অংশগ্রহণ করেন। এলাকায় নতুন পুজো হওয়ায় এই পুজোয় সকলেই অংশগ্রহণ করেন। রবিবার কলাবউ বা নবপত্রিকা স্নানের মাধ্যমে পুজোর সপ্তমীর অনুষ্ঠানের সূচনা হল।
নবাব মল্লিক





