গোটা বিষয়টিতে লেগেছে রাজনৈতিক রংও। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, ঘটনার নেপথ্যে আইএসএফ নেতারা যুক্ত রয়েছেন। সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগেই এলাকায় অস্ত্র মজুত করা হচ্ছে। যদিও তৃণমূলের তোলা অভিযোগ মানতে চায়নি আইএসএফ। তাদের দাবি, আইএসএফ এসব কালচারে বিশ্বাসী নয়। এই অস্ত্র তৃণমূলই নিয়ে আসছিল।
আরও পড়ুন, ভোটে লড়বেন? অবশেষে মনের ইচ্ছার কথা জানালেন পিকে
advertisement
গোটা বিষয়টির তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে এবারই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিকবার ভাঙড়়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। কখনও উদ্ধার হয়েছে বোমা, কখনও বা আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের খবর শিরোনামে এসেছে। তবে আশিক গাজি এই অস্ত্র কার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিল, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
আরও পড়ুন, একদিকে মমতা, অন্যদিকে শুভেন্দু-সুকান্ত! ১৫ তারিখ বাংলায় 'মহারণ'
কদিন আগেই ভাঙড়ের কাশীপুর এলাকা থেকে এক অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সেই সময়ে ৪টি বন্দুক এবং ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার হয়েছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সেই অভিযান চালিয়েছিল পুলিশ। ২৯ অক্টোবর নাগাদ সেই অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। সেই ঘটনার ২ সপ্তাহের মধ্যে ফের ভাঙড়ের একই এলাকা থেকে আরেক অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করল পুলিশ।