প্রতিটি বাড়ি থেকে পচনশীল ও অপচনশীল, এই দুই ভাগে ভেঙে বর্জ্য পদার্থ সংগ্রহ করা হবে। এর জন্য প্রতিটি পরিবারকে নীল রং ও সবুজ রঙের একটি করে বালতি দেওয়া হয়েছে। নীল রঙের বালতিতে পচনশীল বর্জ্য ফেলতে হবে, সবুজ বালতিতে থাকবে অপচনশীল বর্জ্য।
advertisement
পুরসভার নির্দিষ্ট কর্মী বাড়ি থেকে এই দুই ধরনের বর্জ্য পদার্থ সংগ্রহ করে পঞ্চায়েতের ডাম্পিং গ্রাউন্ডে নিয়ে গিয়ে জড়ো করবেন। সেখানে প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে কম্পোজিংয়ের মাধ্যমে কেঁচো সার তৈরি করবে প্রত্যেকটি পঞ্চায়েত। সেই কেঁচো সার বা জৈব সার বাজারে বিক্রি করে প্রতিটি পঞ্চায়েতের যথেষ্ট পরিমাণে আয় হবে বলে আশা। সেক্ষেত্রে প্রত্যেকটি পঞ্চায়েত নিজেদের আয় বাড়িয়ে নিয়ে স্বনির্ভর হয়ে উঠতে পারবে।
এই মুহূর্তে বারুইপুরের রামনগর-১, মদারাট, রামনগর-২, বেলেগাছি, বেগমপুর, চম্পাহাটি, বৃন্দাখালি এই ৭ টি পঞ্চায়েতে বাড়ি বাড়ি থেকে বর্জ্য পদার্থ সংগ্রহ ও তা থেকে সার তৈরির প্রকল্প শুরু হতে চলেছে। ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি কাজ একেবারে শেষ পর্যায়ে।
প্রয়োজন পড়বে না পুকুর বা জলাশয়ের দুরন্ত পদ্ধতিতেই মাছের ব্যবসা করলেই আয় হবে লক্ষাধিক
আরও দেখুন তবে কল্যাণপুর ও ধপধপি-১ পঞ্চায়েত দু'টির ডাম্পিং গ্রাউন্ডের জমি নিয়ে কিছু সমস্যা থাকায় এখানে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হতে আরেকটু সময় লাগবে।