অন্যদিকে, সুদীপ্তর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে চিকিৎসার জন্য কলকাতার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সোনারপুর থানার পুলিশ। সঠিক কি কারণে এই ঘটনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে প্রতিবেশীদের দাবি বৌমার সঙ্গে সাংসারিক অশান্তির জেরেই নিজের বাড়িতে গায়ে কেরোসিন জাতীয় দাহ্য পদার্থ ঢেলে আত্মঘাতী হয়েছেন ওই গৃহবধূ।
আরও পড়ুনঃ বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন করার বার্তা এসেছে মোবাইলে? সাবধান... প্রতারণার নয়া ফাঁদ
advertisement
প্রতিবেশী মৌসুমী মণ্ডল বলেন, "হঠাৎ দেখি একটি ছেলে চিৎকার করছে বাঁচান বাঁচান বলে। সঙ্গে সঙ্গে আমরা বেরিয়ে দেখি ঘরের মধ্যে আগুন জ্বলছে। দরজা ভিতর থেকে বন্ধ থাকায় বাড়ির লোকেদের ডাকাডাকি করি। দরজা খুলে দেখি কল্পনা ব্রহ্মচারীর গায়ে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে আর ছেলে সুদীপ্ত জল এনে নেভানোর চেষ্টা করছে। তারপর সবাই মিলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হয়। এরপর তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয়। ছেলে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি।
সুমন সাহা