TRENDING:

South 24 Parganas News: গঙ্গাসাগরের নদী বাঁধ ভাঙন নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রশাসন! কপিলমুনি আশ্রম বাঁচাতে বিরাট উদ্যোগ সেচ দফতরের

Last Updated:

গঙ্গাসাগরের নদী বাঁধ পরিদর্শন করতে এলেন রাজ্যের সেচ মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। কীভাবে নদী ভাঙন রোধ করে মন্দির সংলগ্ন এলাকার রক্ষা করা যায় সেই নিয়ে বেশ কয়েক দফা বৈঠক হয়। ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে বেশ কয়েক দফায় মাস্টার প্ল্যান সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বৈঠক করে সেচমন্ত্রী।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সরজমিনে গঙ্গাসাগরের নদী বাঁধ পরিদর্শন করতে এলেন রাজ্যের সেচ মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাশাসক ও সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে গঙ্গাসাগরের কপিল মুনি মন্দির সংলগ্ন নদী বাঁধ পরিদর্শন করলেন সেচ দফতরের মন্ত্রী। উপস্থিত ছিলেন সেচ দফতরের একাধিক ইঞ্জিনিয়াররা। কীভাবে নদী ভাঙন রোধ করে মন্দির সংলগ্ন এলাকার রক্ষা করা যায় সেই নিয়ে বেশ কয়েক দফা বৈঠক হয়। ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে বেশ কয়েক দফায় মাস্টার প্ল্যান সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বৈঠক করে সেচমন্ত্রী।
advertisement

প্রতিবছর গঙ্গাসাগর মেলাকে কেন্দ্র করে লক্ষ লক্ষ পূর্ণ্যার্থীদের সমাগম হয় গঙ্গাসাগর কপিলমুনি মন্দির সংলগ্ন এলাকায়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পুণ্যার্থীরা ভিড় করে গঙ্গাসাগরে। নতুন করে সাগরে ভাঙন শুরু হয়েছে। মন্দির থেকে ১ কিলোমিটার এলাকার মধ্যেই শুরু হয়েছে ভাঙন। যার জেরে, সাগরমেলার সময় যে অস্থায়ী পুলিশ ক‌্যাম্প হয়, তা ওই এলাকা থেকে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রশাসন। এর মধ্যেই ভাঙন ঠেকাতে উদ্যোগ নিয়েছে সেচদফতর। করা হচ্ছে মাস্টারপ্ল‌্যান। গতবার মেলার আগেই বোল্ডার ফেলে সেই ভাঙন রোধের তাৎক্ষণিক ব‌্যবস্থা করা হয়। তবে ভাঙন ঠেকাতে পাকাপাকি ব‌্যবস্থা করতে চাইছে দফতর।

advertisement

আরও পড়ুন: পিএইচডি করতে চাইছেন? সুযোগ দিচ্ছে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়, জেনে নিন বিস্তারিত

এ নিয়ে শুক্রবার ইঞ্জিনিয়ারদের জরুরি বৈঠক করেন সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। শনিবার তিনি নিজে এলাকা পরিদর্শনে আসেন। স্থানীয় বিধায়ক ও প্রশাসনকে নিয়ে শনিবার তিনি বৈঠকে বসেন। সূত্রের খবর, কোনওরকম অপ্রীতিকর অবস্থা ঠেকাতেই তৈরি করা হবে মাস্টারপ্ল্যান। গঙ্গাসাগর মেলার আগেই তা বাস্তবায়িত করা হবে।

advertisement

View More

আরও পড়ুন: কলেজের মধ্যে পাহাড়-জঙ্গল, বিশ্বের বৃহত্তম এই কলেজের নাম কী জানেন

প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে, যেখানে এখন সাগরমেলা হয়, সেখানে ভার কমানো হবে। এ বছরই একেবারে তা করে ফেলা না হলেও ধীরে ধীরে একে একে মেলার ভার কমিয়ে মন্দির সংলগ্ন অন‌্যদিকে সাগরমেলা বসানোর পরামর্শ দিয়েছে  সেচ দফতর।

advertisement

জানা গিয়েছে, সাগরের জল প্রতি বছর ৪ মিলিমিটার করে বাড়ছে।অন‌্যদিকে, সৈকতের বালির অংশ বসছে ৩ মিলিমিটার করে। মোট ৭ মিলিমিটার করে বছরে এলাকা বসে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি এখনই আশঙ্কার নয় বলে জানাচ্ছে দফতর।

কিন্তু, যে অংশ বসে যাচ্ছে সৈকতের, সেখানেই মেলা হয়। নদী বাঁধ পরিদর্শন করে রাজ্যের সেচ মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক বলেন, “গঙ্গাসাগর মেলার কথা মাথায় রেখে ও কপিলমনির মন্দির কে রক্ষা করতে ২৯ নভেম্বর থেকেই গঙ্গাসাগরের কপিলমুনি মন্দির চত্বরে এলাকার যে বেহাল নদী বাঁধ রয়েছে সেই নদী মেরামতির কাজ শুরু করবে সেচ দফতর।”

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

সুমন সাহা

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণ ২৪ পরগনা/
South 24 Parganas News: গঙ্গাসাগরের নদী বাঁধ ভাঙন নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রশাসন! কপিলমুনি আশ্রম বাঁচাতে বিরাট উদ্যোগ সেচ দফতরের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল