আরও পড়ুন: পলাশডিহায় হু হু করে বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা! দুর্গাপুর নিয়ে চিন্তায় প্রশাসন
শ্রাবণ মাসের প্রথম সোমবার জলাভিষেক হয় দেবাদিদেব মহাদেবের। দূর দূরান্ত থেকে বহু ভক্ত এই দিন প্রাচীন কেশবেশ্বর মন্দিরে শিবলিঙ্গে জল ঢালতে আসেন। সেই উপলক্ষে পুরোপুরি অন্যরকমভাবে সেজে উঠেছে গোটা মন্দির চত্বর। মন্দিরের সামনে খাটানো হয়েছে সামিয়ানা। মন্দির চত্বরে বসেছে ফলের বাজার। স্নানের ঘাটটিও সাজিয়ে তোলা হয়েছে। চৌধুরীদের জমিদারি বহু আগেই বিলুপ্ত হয়েছে। তাই বর্তমানে এখানকার যাবতীয় কাজকর্ম দেখাশোনা করে কেশবেশ্বর শিব মন্দির কমিটি।
advertisement
এই মন্দিরের স্থাপত্যশৈলী দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্যান্য মন্দিরের থেকে আলাদা। প্রায় ৭০ ফুট উচ্চতার এই মন্দিরের উপরে রয়েছে ত্রিশুলযুক্ত কলস। ত্রিখিলান প্রবেশপথ ও অলিন্দ এই মন্দিরের অন্যতম বৈশিষ্ট্য, যা অন্যান্য মন্দিরের থেকে একে আলাদা করেছে। পূণ্যার্থীদের কথা ভেবে সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্দিরের কর্মকর্তারা। প্রশাসনের পক্ষ থেকেও সব রকম পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পূণ্যার্থীদের সুবিধার জন্য মন্দিরের সামনেই তৈরি করা হয়েছে একটি অতিথি নিবাস। তবে এবার মলমাস হওয়ায় গতবারের থেকে অনেক কম ভক্ত এসেছে বলে মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
নবাব মল্লিক