এখন কেবল মরু অঞ্চল নয় এর বাইরের বিভিন্ন দেশে এভোনিয়া কুই নারিয়া, হাটিওয়া ইউফরবিয়া, গ্রাটোপিটালাম, ফ্রিথাপুলচা, সেমপারভিভাম টেকটোরাম, ক্রাসুলা ক্যাপিটিলা, ক্রাসুলা মরগ্যানস বিউটি, এগাভা এটানটা, অরবিয়া ডুমেরী, ফায়ার বেরেল, এওনিয়াম এলোভারিয়ামসহ বিভিন্ন প্রজাতির ক্যাকটাস চাষ করছেন মানুষ। এটি এখন অনেকের আয়ের উৎসে পরিণত হয়েছে।
আরও পড়ুন: লাম্পসাম ইনভেস্টমেন্ট কী, কীভাবে কাজ করে? জেনে রাখলে বিনিয়োগে লাভই লাভ!
advertisement
দার্জিলিঙে বিজনবাড়ি ব্লকে নার্সারি থেকে ক্যাকটাস লাগিয়ে স্বনির্ভর হওয়ার পথ দেখাচ্ছেন সিলভেস্টর রাই। দীর্ঘ ১০ বছর ধরে এই ব্যবসা করে আসছেন তিনি। ২০০৩ সালে প্রথম বিজনবাড়ির নার্সারিতে ক্যাকটাস চাষ করেন তিনি। তারপর কৌতূহলের বশেই সমস্ত কিছু জানা। ধীরে ধীরে পারদর্শী হয়ে ওঠেন তিনি। এখন সারা দেশে তাদের নার্সারির ক্যাকটাসের খ্যাতি রয়েছে। এবার পুষ্প মেলায় তাদের ক্যাকটাসের কাউন্টারটি দৃষ্টি আকর্ষণ করছে দর্শকদের।
আরও পড়ুন: বেসরকারিকরণে কি এবার ধীরে চলতে চায় সরকার? বাজেট ২০২৩ নিয়ে কী ভাবছেন বিশেষজ্ঞরা?
দর্শকরা একবার হলেও তার এই ক্যাকটাসের কাউন্টার ঘুরে যাচ্ছেন এবং নিয়েও যাচ্ছেন। সিলভেস্টর জানান, ২০০৩ সালে যখন তিনি নার্সারীর ব্যবসা শুরু করেন তখন তিনি উদ্যান পালন সম্পর্কে জানতেন না। তারপর ধীরে ধীরে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করে এবং চাষাবাদ করে ক্যাকটাস লাগিয়ে তাক লাগিয়ে দেন। তার নার্সারীর ক্যাকটাস সারা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে। এই প্রথমবার তিনি পুষ্প মেলায় এলেন। তিনি আরো জানান করোনা পরিস্থিতির কারণে সেরকম ব্যবসা হয়নি দু'বছর। তবে এবছর ভালো ব্যবসার আশা রাখছেন তিনি।
অনির্বাণ রায়