শিলিগুড়ির সহদেব বর্মন ১৯৮৮ সাল থেকে মার্শাল আর্টের সঙ্গে জড়িত। নিজের গোটা জীবন মার্শাল আর্টকে দিয়ে দিয়েছেন তিনি। তবে কথাতেই আছে, সেই বিদ্যাই সফল যা সকলের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়। আর তাই ৯০-র দশকের গোড়া থেকে মার্শাল আর্ট কুডোর প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেন। বর্তমানে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা মিলিয়ে তিন হাজারেরও বেশি ছেলেমেয়ে তাঁর কাছে মার্শাল আর্টের প্রশিক্ষণ নিচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: অবৈধ গরু কেনাবেচার আঁচ এসে পড়ল হাসপাতালে!
আর কয়েকদিন পরই কুডোর জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজিত হবে। এবার মোট ৭০ জন প্রতিযোগী এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গ থেকেই ৪৫ জন প্রতিযোগী জাতীয় কুডো চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করতে পুনেতে যাবেন। সেখানে সফল হলে আন্তর্জাতিক কুডো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ছাড়পত্র মিলবে।
বর্তমানে উত্তরবঙ্গের বহু স্কুলে সপ্তাহে একদিন বা দু'দিন করে ছাত্র-ছাত্রীদের কুডো প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে রেনসি সহদেব বর্মন বলেন, আমার গোটা জীবন মার্শাল আর্টকে দিয়ে দিয়েছি। আগামী দিনে আরও নতুন প্রতিভা উঠে আসুক এটাই লক্ষ্য।
অনির্বাণ রায়