আরও পড়ুন: পান পাতা থেকে শরবত, চা তৈরি করে কর্মসংস্থানের দিশা দেখাচ্ছেন বৃদ্ধ হরিপদ
বৈঠকে মূলত শিলিগুড়ি শহরের ট্রাফিক সমস্যা মোকাবিলায় কী কী করা প্রয়োজন সে বিষয়ে আলোচনা হয়। এছাড়াও আসন্ন শারদোৎসবের আগে শিলিগুড়ি শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে এবং শহরে ড্রাগ কারবারিদের সমাগমের উপর নজরদারি বাড়াতে আরও কী কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় এ বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
advertisement
বৈঠক শেষে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মেয়র গৌতম দেব বলেন, পুজোর পর অটো-টোটোর যাতায়াতের জন্য একটি রূপরেখা তৈরি করা হবে। আপাতত যে সমস্ত টোটোর নম্বর রয়েছে তারা প্রধান রাস্তায় চলাচল করতে পারবে। কিন্তু পুজোর পর টোটো এবং অটোর জন্য আলাদা আলাদা রুট তৈরি করা হবে। তার জন্য ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছে শিলিগুড়ি পুলিশ। তবে শহরের ভেতরে ট্রাক দাঁড় করিয়ে লোডিং-আনলোডিংয়ের কাজ করা যাবে না। এর বিরুদ্ধে পুলিশ এবং পূরনিগম একসঙ্গে কাজ করবে বলে মেয়র জানান। মেয়র আরও জানিয়েছেন, শিলিগুড়ি শহরের বেশ কিছু রাস্তা চওড়া করা হবে এবং একাধিক জায়গায় পার্কিং তৈরি করা হবে। পুজোর আগে পার্কিংয়ের কাজ শেষ করার লক্ষ্য রয়েছে পুরনিগমের।
অনির্বাণ রায়