সম্প্রতি শিলিগুড়ির মৈনাক ট্যুরিস্ট লজে জেলাশাসক এস পন্নমবলমের সঙ্গে এই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনায় বসেছিলেন বাজি ব্যবসায়ীরা। যেখানে বাজি হাবের জন্য জমি, ও কারখানার জন্য জমির ব্যাপারে জানানো হয় ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে। এছাড়া কিছু বাজি বিক্রেতাদের জন্য টেম্পোরারি লাইসেন্সের ব্যাপারেও কথা বলা হয় জেলাশাসকের সঙ্গে।
advertisement
প্রসঙ্গত, শহরের বাইরের দিকে মহকুমা এলাকায় জমি দেখে সেখানে এই হাব গড়ে তোলা হবে। নিয়ম কানুন মেনে ও লাইসেন্স থাকলেই সেখানে শিলিগুড়ির বাজি ব্যবসায়ীরা আতশবাজি বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়াও শিলিগুড়িতে নতুন বেশকিছু বাজি প্রস্তুতকারক কারখানা তৈরি হতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। বাজি হাবটি তৈরি হয়ে গেলে শহরের সমস্ত বাজির দোকান সেখানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
আরও পড়ুন: বই নিয়ে ফেরত দিতে দেরি, এবার লাইব্রেরিতে ই-পেমেন্ট করে ফাইন দেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা
এদিন জেলাশাসক বলেন, “বাজি বিক্রির ক্ষেত্রে কী কী গাইডলাইন মানতে হবে তা খুব শীঘ্রই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। হাবের জন্য কোথায় কমপ্লেক্স করা যায় তাও দেখা হবে।” সারা বাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির চেয়ারম্যান বাবলা রায় বলেন, “রাজ্যে বিভিন্ন জেলাতে বাজি কারখানা তৈরি করা হচ্ছে। বাজি হাবের জন্যও জমি চাওয়া হয়েছে। সেখানেই ব্যবসায়ীরা বাজি বিক্রি করতে পারবেন।”
অনির্বাণ রায়