ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। অন্যান্য ব্যবসায়ী দোকান খুলে মালপত্র সরাতে থাকেন। ক্ষতিগ্রস্ত একটি দোকানের মালিক সময়মতো ঘটনাস্থলে উপস্থিত না হওয়ায় দমকলকর্মীরা শাটার ভেঙে সেই দোকানটিতে ঢোকেন। পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকার ঘটনাস্থলে পৌঁছে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি খোকন ভট্টচার্য, বলেন, ‘দমকল ও পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঝাঁপিয়ে পড়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হতে পারত।’
advertisement
আরও পড়ুন:নৈহাটির বড় মায়ের দর্শন শুরু হয়ে গেল উত্তরবঙ্গে! কী ভাবে দেখবেন, জানুন
অন্যদিকে, এদিন আরও দুটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে শহরে। মহাকালপল্লির একটি বাড়িতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। সেইসময় বাড়িতে কেউ ছিলেন না। আগুনে বাড়ির ডাইনিং রুম পুড়ে যায়। মোমবাতি থেকে আগুন লাগে বলে মনে করা হচ্ছে। দমকলের দুটি – ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এছাড়াও, স্টেশন ফিডার রোডের একটি বাড়ির চারতলায় অগ্নিকাণ্ড ঘটে। কয়েকটি ঘরের ক্ষতি হয়। এখানে দমকলের তিনটি ইঞ্জিন আগুন আয়ত্তে আনে।
আরও পড়ুন:কুয়াশা, মেঘ , কুলকুল করা নদী আর শুধু সে আর আপনি, মিরিকের কাছে অন্য ম্যাজিক
দমকলের শিলিগুড়ি কেন্দ্রের ওসি ভাস্কর নাগ বলেন, ‘রাস্তা সরু হওয়ায় এস এফ রোডে আগুন নেভাতে যেতে সমস্যা হয়। প্রতিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’তবে কী কারণে এদিন ঘটনাটি ঘটল তা স্পষ্ট নয়। তদন্তকারীদের প্রাথমিকভাবে অনুমান, হয় শর্টসার্কিট অথবা প্রদীপের আগুন থেকে ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে।
অনির্বাণ রায়






