বৃহস্পতিবার বন দফতরের আধিকারিক, শিলিগুড়ি পুরনিগম, এসজেডিএকে নিয়ে বৈঠকের পর তিনি জানিয়েছেন, জঙ্গল সংলগ্ন যে সমস্ত নদীতে নাব্যতা বেড়ে গিয়েছে সেখানে খনন করা হবে। খননে যে বালি-পাথর উঠবে সেগুলি জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে রাস্তার কাজ করতে দেওয়া হবে কিংবা সরকারি কাজে লাগানো হবে।
আরও পড়ুনঃ কোটি কোটির 'অপা'র মালিক, কেয়ারটেকারের বাকি বেতন, দিশেহারা ঝর্ণা
advertisement
সামনের বছরেই রাজ্যের বিভিন্ন জঙ্গলের বাফার এলাকায় বসানো হবে মোবাইল টাওয়ার। টহলরত বনকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগের কথা মাথায় রেখে ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার চিলাপাতায় এবং শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারি পার্কে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তাঁর কথায়, “ওই কাজ শেষ হলে বন দফতরের পাশাপাশি বনবস্তির বাসিন্দারা এবং পর্যটকদেরও সুবিধা হবে।'
বন-পর্যটনে গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ‘জঙ্গলের সঙ্গে পর্যটনের বিশেষ যোগসূত্র রয়েছে। উত্তরের জঙ্গল নিয়ে আমাদের বেশ কিছু ভাবনা রয়েছে। পর্যটন দফতরের সঙ্গে মিলে বিভিন্ন জায়গায় কটেজ তৈরির পরিকল্পনা চলছে। এছাড়াও তিনি পশু পাচার রুখতে আরো কড়া পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান। তিনি জানান গোটা রাজ্য জুড়ে ফরেস্ট কর্মীদের ৩৯১ টি মোটর বাইক দেওয়া হবে। এছাড়াও হাই রেঞ্জ ওয়াকি টকি ও জঙ্গলের ভালোর জন্য কিছু অস্ত্র দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে বন দফতরের ।
অনির্বাণ রায়