এতদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল বন্দেভারত এক্সপ্রেসের খবর। তবে তা যে বাস্তবে খুব শীঘ্রই বঙ্গে চালু হচ্ছে তাতে শিলমোহর পড়ল জিএমের বক্তব্যে। সেই সঙ্গে পাহাড়ের মিরিক, কালিম্পং সহ নেপাল ও ভুটানের সীমান্ত এলাকা পর্যন্ত রেল পরিষেবা চালু করারও পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান জিএম৷
আরও পড়ুনঃ গ্যাস ওভেন মেরামতের মিস্ত্রি চেয়ে ফোন! তারপরের ঘটনা সাংঘাতিক
advertisement
জিএম জানান বন্দে ভারতের দ্বিতীয় পর্যায়ে পাঁচটি ট্রেন চালানোর প্রস্তাব হয়েছে। তার মধ্যে একটি হল নিউজলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে হাওড়া স্টেশন পর্যন্ত৷ তবে এই ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে শিলিগুড়ি থেকেই। এই বিষয়ে রাজু বিস্ত বলেন, শীঘ্রই এনজেপি থেকে কলকাতা পর্যন্ত বন্দে ভারত ট্রেন পরিষেবা শুরু হয়ে যাবে।রেলওয়ে মন্ত্রালয়ের তরফে এই পরিষেবা শুরুর অনুমতিও দেওয়া হয়েছে।বর্তমানে এনজেপি থেকে হাওড়া পর্যন্ত রেললাইনের কাজ করা হচ্ছে।যাতে ‘বন্দে ভারত’ ট্রেন চলাচলে কোনও সমস্যা না হয়।২০২৩ সালের শেষের দিকেই ট্রেন পরিষেবা চালু হয়ে যাবে।তিনি আরও বলেন, মোদী সরকারের সময়ে কোনও কিছুই অসম্ভব নয়।
আরও পড়ুনঃ রবিবার প্রাথমিকের টেট, পরীক্ষার্থীদের কী কী নিয়ম মানতে হবে, এক ক্লিকে জানুন
জি এম আরও বলেন, "বন্দে ভারত যেহেতু হাই স্পিড ট্রেন তার জন্য সবচেয়ে জরুরি ট্র্যাককে ১৩০ কিমি গতিসম্পন্ন ট্রেনের ভার সওয়ার জন্য প্রস্তুত করা৷ আমাদের লক্ষ্য রয়েছে মার্চ মাসের মধ্যে এনজেপি থেকে মালদা পর্যন্ত সেইমতো ট্র্যাক তৈরি করে ফেলার। রক্ষণাবেক্ষনের সুবিধা আট থেকে নয় মাসের মধ্যে তৈরি করে আগামী বছরের শেষের দিকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। তিনি জানান, ২০২৪ সালের মার্চ মাসে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনকে বিশ্ববিখ্যাত রেলওয়ে স্টেশানে পরিণত করা হবে। যা এয়ারপোর্টকেও পেছনে ফেলে দেবে। জমিজট অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে।
অনির্বাণ রায়