স্বর্ণ মৎস্য যোজনার অধীন মাছচাষিদের মধ্যে যেমন রয়েছে সফি আহমেদ, আতিয়ার রহমান এর মতো অভিজ্ঞ মাছচাষির সাথে তরুন চাষি গৌতম মাজি সহ সাতজন। ইতিমধ্যে মাছ ও চিংড়ি ছাড়ার আগে মাছচাষিদের বায়ু সঞ্চালন যন্ত্র বা এয়ারেটর মেসিন দেওয়া হয়েছে। হলদিয়ার মৎস্যচাষ সম্প্রসারণ আধিকারিক সুমন কুমার সাহু বলেন, "এই প্রথম হলদিয়ায় 'স্বর্ণ মৎস্য যোজনা' রূপায়িত হচ্ছে। জেলার সহ মৎস্য অধিকর্তা (নোনাজল) তমলুক এর মাধ্যমে যেখানে এই অত্যাধুনিক বিজ্ঞান সম্মত নিবিড় মাছচাষ পদ্ধতিতে বাগদা চিংড়ি ও পার্শে, ভাঙন মিশ্রচাষে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।"
advertisement
হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বলেন, আধুনিক মাছচাষে হলদিয়া যেমন এগিয়ে রয়েছে, তেমনি নতুন নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে মাছচাষিদের আরো বেশি উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে।" মাছচাষি সফি আহমেদ বলেন, "সরকারি প্রকল্প পেয়ে আমরা খুশি।" তরুন মাছচাষি গৌতম মাজি বলেন, "সুমন স্যারের উৎসাহে মাছচাষে নতুন পেশায় এসেছিলাম। এখন সরকারি সুবিধা পাওয়ায় আর্থিক উপকার হল, আরও ভালো করে স্বাবলম্বী হতে পারব।" মৎস্য দফতর সূত্রে জানা গেছে, মাছ চাষের মাধ্যমে বেকার যুবক যুবতীদের স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে আগামীতে আরও বেশি করে এই প্রকল্প রূপায়িত হবে।