হল্ট স্টেশন খুব কম জায়গায় দেখতে পাবেন। যেমন- বালি হল্ট। রোজ বহু মানুষ এই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করেন। অথচ স্টেশনের সিঁড়ি থেকে শুরু করে পরিকাঠামো নিয়ে বহু মানুষের অভিযোগ রয়েছে। আজ আমরা আপনাদের বলব, কেন অন্য স্টেশনের থেকে হল্ট স্টেশন আলাদা!
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে কেউ একজন প্রশ্ন করেছিল, হল্ট স্টেশনগুলি আসলে কী? আপনি কোনও না কোনও সময়ে হয়তো হল্ট স্টেশন দেখেছেন! তবে কেন সেই স্টেশনের নামের পরে হল্ট থাকে, তা জানা হয়নি!
advertisement
আরও পড়ুন- একটা ঘোড়ার লেজ নেই, খুঁজে দিতে পারবেন তাকে বাকি ঘোড়ার ভিড়ে ৫ সেকেন্ডের মধ্যে?
অজয় কুমার নিগম নামে একজন বলেছেন- “হল্ট স্টেশনগুলি নন-ব্লক স্টেশনগুলির বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এগুলি অপেক্ষাকৃত ছোট স্টেশন। এখানে ট্রেনগুলিকে লাইন ক্লিয়ার দেওয়া হয় না। তাই এখানে কোনও ধরনের সিগন্যাল পোস্ট বসানো নেই।
তিনি আরও বলেছেন, যাত্রীবাহী ট্রেনের লোকো পাইলটরা সময়সূচী মেনে সেখানে ট্রেন থামান। এর পর যাত্রীদের নামানো এবং ওঠানোর পর গার্ডের কাছ থেকে অনুমতি পেলে ট্রেন ছাড়েন।
লক্ষ্মী নারায়ণ অরোরা বলেছেন- “ভারতীয় রেলওয়েতে হল্ট স্টেশনে যাত্রীদের ওঠানো এবং নামানোর জন্য একটি অস্থায়ী ব্যবস্থা রয়েছে। এই স্টেশনগুলির ট্রেন পরিচালনার উপর কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঠিকাদারদের দ্বারা রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। নিকটবর্তী প্রধান স্টেশনের নির্দেশ অনুযায়ী ট্রেনগুলি এখানে থামে।
সৈয়দ শাকিল বলেছেন- এগুলো ডি ক্লাস স্টেশন যেখানে সিগন্যালের জায়গায় ইন্ডিকেটর বসানো হয়। এখানে অপারেশনের জন্য স্টেশন মাস্টারের প্রয়োজন নেই। ইঞ্জিন চালক নির্দিষ্ট সময় ও স্থানে সময়সূচি অনুযায়ী ট্রেন পরিচালনা করেন। গার্ডের সিগন্যালে ট্রেন চালান চালক।
আরও পড়ুন- “এক কামরে মে হাম তুম..!” এক ঘরে আটকে প্রেমিক প্রেমিকা পড়ল ধরা, যা হল তারপর…
রেল রেস্ট্রো ওয়েবসাইটের রিপোর্ট অনুযায়ী, হল্ট স্টেশনে কিছু যাত্রীবাহী ট্রেন নির্ধারিত সময়সূচী অনুযায়ী থামে। যতক্ষণ পরবর্তী স্টেশনে লাইন ক্লিয়ার হয় না, ততক্ষণ ট্রেন দাঁড় করানো হয়। এই স্টেশনে কোনও সিগন্যাল নেই।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F