আরও পড়ুন- বেসরকারি টিকাকেন্দ্রে কোভোভ্যাক্স বুস্টার ডোজের দাম ৯০০ টাকা, কোভিশিল্ডের কত?
ছবিটি প্রথম প্রকাশ করে ফ্যাক্ট ফ্যাক্টরিস। মানুষের মাথাটা ‘পুরুষ’দের মতো নাকি ‘মহিলা’দের মতো তা বুঝতে এই অপটিক্যাল ইলিউশনটিকে ব্যবহার করে তারা।
ব্যক্তিটি কি আপনার দিকে ছুটে আসছে?
advertisement
ফ্যাক্ট ফ্যাক্টরিস বলেছে, যদি আপনার এমনটা মনে হয়ে থাকে তাহলে আপনাদের মস্তিষ্ক ‘পুরুষ’ মস্তিষ্ক। এই ধরনের ব্যক্তিদের বৈশিষ্ট্যই হল যে তারা বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা এবং যুক্তিসঙ্গত কারণ ব্যবহার করে সমস্যা সমাধানের জন্য এবং সেভাবেই জীবনের কঠিন বাধা অতিক্রম করার চেষ্টা করে।
এই ধরনের মানুষ কোনও কিছু সম্পর্কে কৌতূহলী হলে তারা তা দ্রুত শিখে যান। তবে এই ধরনের মানুষ মাল্টিটাস্কিং নন না মোটেও। তারা একটা সময়ে একটা বিষয়েই ফোকাস করতে চান। যখন তারা কোনও ধারণা বা কোন বিষয়ে দৃঢ় মতামত পোষণ করেন তখন তারা বিশ্বাসযোগ্য যুক্তি দিয়ে বিষয়টিকে সমর্থন করতেও প্রস্তুত থাকেন। কারণ তারা নিজেদের, তাদের মনোযোগ এবং মনোযোগের দক্ষতা সম্পর্কে নিশ্চিত।
আরও পড়ুন- ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন হাসপাতাল, মোবাইলের ফ্ল্যাশের আলোয় জন্ম নিল শিশু!
ব্যক্তিটি কি আপনার থেকে পালিয়ে যাচ্ছে?
ফ্যাক্ট ফ্যাক্টরিস জানিয়েছে, এই মানুষদের মস্তিষ্ক ‘নারী’র। এর অর্থ হল তাদের বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা এবং যুক্তি সর্বোচ্চ। এই ধরনের মানুষ তাদের ইন্দ্রিয় এবং যুক্তির উপর নির্ভর করেন এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় তাড়াহুড়ো করেন না। ফ্যাক্ট ফ্যাক্টরিস জানিয়েছে এই মানুষরা সৃজনশীল কিছুতে নিজেদের নিমজ্জিত করলে তাদের মস্তিষ্ক সবচেয়ে ভালো কাজ করে।
এই মানুষরা দুর্দান্ত মাল্টিটাস্কার এবং এদের স্মৃতিশক্তিও অসম্ভব ভালো। এরা সবসময় তাদের অন্তর্দৃষ্টি এবং ইন্দ্রিয়র উপর নির্ভর করতে পারেন।
নারী ও পুরুষের মস্তিষ্ক কীভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে মিথ এবং স্টিরিওটাইপ ভাঙতে স্নায়ুবিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর ধরে কাজ করছেন। কিন্তু বিতর্ক এখনও রয়ে গিয়েছে। বিজ্ঞানীদের একাংশ বিশ্বাস করেন, লিঙ্গ এবং লিঙ্গ ভূমিকার সম্পূর্ণ ধারণা সম্পর্কে পুনর্বিবেচনা করা উচিত। অন্যদের মতে আবার মস্তিষ্কের কিছু অংশকে স্ত্রীলিঙ্গ এবং পুংলিঙ্গ হিসাবে ভাগ করার করার কোনও কারণই নেই।