TRENDING:

Great Sphinx of Giza: গিজার সুবিশাল স্ফিংসের উৎপত্তির পিছনে লুকিয়ে এ কোন রহস্য! গবেষকরা যা বললেন...

Last Updated:

প্রাকৃতিক শক্তি বিশেষ করে বাতাসজনিত ক্ষয়ই স্ফিংস গঠনে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এর পরে অবশ্যই রয়েছে প্রাচীন মিশরীয়দের হাতের ছোঁয়াও।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
গিজার সুবিশাল স্ফিংস নিয়ে এক নতুন গবেষণায় উঠে এল এক নয়া তথ্য।  জানা গিয়েছে, প্রাকৃতিক শক্তি বিশেষ করে বাতাসজনিত ক্ষয়ই স্ফিংস গঠনে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এর পরে অবশ্যই রয়েছে প্রাচীন মিশরীয়দের হাতের ছোঁয়াও।
advertisement

প্রায় চার দশক আগে অবশ্য প্রথম বারের জন্য এই তত্ত্ব প্রস্তাব করেছিলেন ফারুক এল-বাজ। যিনি একজন প্রখ্যাত মহাকাশ বিজ্ঞানী এবং জিওলজিস্ট। তবে এবার এই প্রস্তাবের সমর্থনে প্রমাণ পেশ করলেন নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লায়েড ম্যাথমেটিক্স ল্যাবরেটরির একদল গবেষক। সংবাদমাধ্যমের তরফে এমনটাই জানানো হয়েছে।

প্রায় সাড়ে চার হাজার বছর আগে হওয়া স্বাভাবিক বা প্রাকৃতিক ক্ষয় প্রক্রিয়ার প্রতিলিপি তৈরি করার জন্যই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন গবেষকরা। কীভাবে বাতাসজনিত ক্ষয় ইয়ারডাং বা বালুরাশির শৈলশিরা প্রভাবিত করে, তা অনুকরণ করার জন্য পরীক্ষা পরিচালনা করেছে নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলটি। প্রসঙ্গত, এই ইয়ারডাংই মরুভূমিতে পাওয়া প্রাকৃতিক শিলা গঠনের জন্য দায়ী।

advertisement

মিশরীয় ভূখণ্ডের সঙ্গে মিল আনার জন্য নরম মাটির ঢিবির সঙ্গে গবেষকরা মিশিয়েছিলেন শক্ত পদার্থ। সেই সঙ্গে বাতাসের জায়গায় ব্যবহার করেছিলেন দ্রুত প্রবাহিত জলের ধারা। আর এভাবেই গবেষক দলটি স্ফিংক্সের মতো আশ্চর্যজনক ভাবে অনুরূপ আকারে কাদামাটি গঠন করতে পেরেছিলেন। যেখান থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, এই ধরনের প্রাকৃতিক গঠনের মাধ্যমেই প্রভাবিত হয়েছে স্ফিংসের গঠন। যা হয়তো প্রাচীন মিশরীয় মানুষেরা মিশরের মরুভূমিতে দেখেছিলেন।

advertisement

আরও পড়ুন: বিশ্বের পাঁচটি দেশে নামা-ওঠা করে না কোনও বিমান! কারণ জানলে তাজ্জব হতে হবে

আরও পড়ুন: ঝাঁকের মাঝে অনেক ডলফিন চোখকে ফাঁকি দিচ্ছে! ১১ সেকেন্ডে খুঁজুন তো আসল সংখ্যা কত

একটি চুনাপাথরের ব্লকের উপর খোদাই করে তৈরি সুবিশাল স্ফিংস প্রায় ৬৬ ফুট লম্বা। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, এই বিশালাকার স্ফিংস সূর্যদেবের প্রতিনিধি এবং পিরামিডের রক্ষাকর্তা। গবেষণার পাওয়া তথ্য ছাড়াও প্রকৃতি স্ফিংসের রূপদানে কতটা ভূমিকা পালন করেছে, তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে একটা সংশয় কাজ করছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা স্বীকার করে নিয়েছেন যে, তাঁদের গবেষণা থেকে স্ফিংসের উৎপত্তির সমাধান হয় না। তবে সেখান থেকে জানা যাচ্ছে যে, এর গঠনের পিছনে প্রাকৃতিক ক্ষয়ের অবদান রয়েছে। তবে স্ফিংস প্রাকৃতিক ভাবে খোদিত হয়েছে না কি মানুষ নিজের হাতে খোদাই করে তা তৈরি করেছেন, সেটা নিয়ে বিতর্ক রয়ে যাচ্ছেই। এর জন্য ইয়ারডাং গঠনের প্রকৃতি এবং স্ফিংক্স অনুরূপ কাঠামোর প্রাকৃতিক উৎপত্তি সম্পর্কে বুঝতে হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Great Sphinx of Giza: গিজার সুবিশাল স্ফিংসের উৎপত্তির পিছনে লুকিয়ে এ কোন রহস্য! গবেষকরা যা বললেন...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল