TRENDING:

দেখলেই বুক কেঁপে উঠত অজানা মায়ায় ! ১২ বছরের বড় পুরুষকে বিয়ের গল্প হার মানাবে সিনেমাকেও

Last Updated:

Ajab Gajag Love Story: রাজস্থানের ঝালাওয়ার জেলার চণ্ডীপুরার বাসিন্দা মায়া সম্প্রতি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন রাজস্থানেরই শেখাবতীর ঢাকানের বাসিন্দা ছোটু রামের সঙ্গে। ছোটু রাম মায়ার চেয়ে বয়সে ১২ বছরের বড়। মায়ার বয়স ১৮ এবং ছোটু রামের ৩০।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
Real Love Story: ধারণাটা মূলত পাশ্চাত্য সমাজের। সেখানে বলা হয় যে অমর্ত্যলোকেই স্থির হয়ে যায় মর্ত্যের সম্পর্ক। আমাদের প্রত্যেকের সোলমেট বা আত্মার সঙ্গী থাকে এই পৃথিবীতেই। শুধু তাকে খুঁজে নিতে হয়। অজানা, একেবারে অচেনা, রক্তের সম্পর্কহীন কাউকে দেখলে যদি মন শান্ত হয়ে আসে, একটা নিরাপত্তার বোধ জন্ম নেয়, তাহলে তাকে একটা লক্ষণ বলে ধরে নিতে হয়। রাজস্থানের ঝালাওয়ার জেলার চণ্ডীপুরার বাসিন্দা মায়ার গল্পটাও ঠিক এই ভাবে সঙ্গী খুঁজে পাওয়ার।
১২ বছরের বড় পুরুষকে বিয়ের গল্প হার মানাবে সিনেমাকেও
১২ বছরের বড় পুরুষকে বিয়ের গল্প হার মানাবে সিনেমাকেও
advertisement

আরও পড়ুন– ১০০ টাকার বদলে ১১০ বা ১২০ টাকার পেট্রোল ভরলে কী লাভ হয়? আসল সত্যিটা জানুন

জানা গিয়েছে যে রাজস্থানের ঝালাওয়ার জেলার চণ্ডীপুরার বাসিন্দা মায়া সম্প্রতি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন রাজস্থানেরই শেখাবতীর ঢাকানের বাসিন্দা ছোটু রামের সঙ্গে। ছোটু রাম মায়ার চেয়ে বয়সে ১২ বছরের বড়। মায়ার বয়স ১৮ এবং ছোটু রামের ৩০। এই পর্যন্ত এসে বিষয়টা তেমন আশ্চর্যজনক বলে মনে হওয়ার কোনই কারণ নেই। বয়সে বড়, এমনকি অনেকটাই বড় পুরুষের সঙ্গে অহরহ বিয়ে হয়ে থাকে অল্পবয়স্কাদের, শুধু ভারত কেন, সারা পৃথিবী জুড়েই শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এমন সম্পর্ক অগণিত।

advertisement

তবে, মায়া আর ছোটু রামের সম্পর্ককে ঠিক এই বয়সের ব্যবধানের নিরিখে বিচার করা যাবে না। এটা একটা তথ্য মাত্র তাঁদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে। ঘটনাটা আদতে কী, তা জানতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে অতীতে। সেই সময়ে পাড়ি দিতে হবে যখন মায়া নিতান্তই বালিকা। আমরা দেখতে পাব যে রাজস্থানের সিকরে এক বাড়ি তৈরির কাজ চলছে। রাজমিস্ত্রিদের ভিড়ে আমরা দেখতে পাব ছোটু রামকে।

advertisement

আরও পড়ুন– পরপর ৯টি ছবি ফ্লপ, হাতছাড়া করেছেন ৯০০ কোটির ছবিও ! তবে বিয়ের পর ঘুরল ভাগ্যের চাকা, ধামাকা কামব্যাকে ভক্তদের মন ছুঁলেন এই অভিনেত্রী

আর দেখতে পাব এক মহিলাকে। তিনিও পেশায় রাজমিস্ত্রি, সঙ্গে তাঁর হাত ধরে হেঁটে আসছে এক ছোট্ট মেয়ে, ওই মহিলার মেয়ে, নাম তার মায়া। ছোটু রামকে প্রথমবার দেখার পর পরই মায়া জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। জ্ঞান ফিরে পেলে ওই অজ্ঞাতপরিচয় পুরুষের জন্য এক আশ্চর্য, ব্যাখ্যাতীত টান তৈরি হয় তাঁর। ধীরে ধীরে আলাপ হয়, তা বাড়তে থাকে এবং একে অপরের প্রেমে পড়ে যান তাঁরা।

advertisement

মায়া জানতেন যে পরিবার এই সম্পর্ক মেনে নেবে না। তাই গত ৮ ডিসেম্বর মায়া বাড়ি থেকে পালিয়ে ছোটু রামের কাছে আসেন। এরপর দুজনেই বাস ধরে জয়পুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। সেখান থেকে তাঁরা গাজিয়াবাদে পৌঁছন এবং ৯ ডিসেম্বর আর্যসমাজে বিয়ে করেন। তার পর মথুরা ও বৃন্দাবন বেড়াতে যান।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শেষ সুবর্ণ সুযোগ! হাতছাড়া হলে কেঁদে কুল পাবেন না...
আরও দেখুন

প্রেমের ফুলে কাঁটা থাকেই। জানা গিয়েছে যে বড় ভাই মায়াকে ফোনে বলেছেন দেখতে পেলেই বোন আর ছোটু রামের হাত-পা ভেঙে দেবেন তিনি। মায়া তাই দ্বারস্থ হয়েছেন পুলিশের সুরক্ষার আর্জি নিয়ে। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে তাঁদের এই নিয়তিতাড়িত সম্পর্কের কথা। ছোটু রাম শুধু বলেছেন, এ সবই ভাগ্যের খেলা, তাঁরা খেলবেন, সরে আসবেন না পুরোটা না দেখে!

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
দেখলেই বুক কেঁপে উঠত অজানা মায়ায় ! ১২ বছরের বড় পুরুষকে বিয়ের গল্প হার মানাবে সিনেমাকেও
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল