১০০ টাকার বদলে ১১০ বা ১২০ টাকার পেট্রোল ভরলে কী লাভ হয়? আসল সত্যিটা জানুন
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending-desk
Last Updated:
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘কোরা’-তে এই প্রশ্ন করেছেন অনেকেই। উত্তর দিয়েছেন ভারতীয় রেলওয়ের প্রাক্তন মুখ্য ইঞ্জিনিয়ার অনিমেষ কুমার সিনহা।
advertisement
উত্তর দিয়েছেন ভারতীয় রেলওয়ের প্রাক্তন মুখ্য ইঞ্জিনিয়ার অনিমেষ কুমার সিনহা। তিনি অনেক বিভ্রান্তিরই নিরসন করেছেন। সঙ্গে জানিয়েছেন, তেল ভরানোর সময় গ্রাহকের কী কী বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত, যাতে কেউ বোকা বানাতে না পারে। পাম্প যে পরিমাণ পেট্রোল বিক্রি করে মেশিনে তার কোড সেট করা থাকে। আর সেটা থাকে রাউন্ড ফিগারে। যেমন ১০০, ২০০, ৫০০ বা ১০০০ টাকা। এন্ট্রির জন্য থাকে ওয়ান বাটন সিস্টেম।
advertisement
পেট্রোল বা ডিজেল ভরার সময় পাম্পের কর্মীরা ওই বাটন প্রেস করেন। ফলে বেশি পরিশ্রম করতে হয় না। সময় বাঁচে। এখন গ্রাহক মনে করতেই পারেন, নম্বর আসলে পেট্রোল বা ডিজেল কম দেওয়ার কৌশল। পাম্প আসলে জালিয়াতি করছে। এই জন্যই ১২০ টাকার বদলে ১২০ টাকা কিংবা ৫০০ টাকার বদলে ৪৯৫ টাকার পেট্রোল ভরান গ্রাহকরা। তাঁরা মনে করেন, এভাবে কিনলে সঠিক পরিমাণে পাওয়া যাবে।
advertisement
advertisement
advertisement
এখন যদি কেউ ১১০ বা ১২০ টাকার পেট্রোল বা ডিজেল কেনেন, তাহলে মেশিন সেটাকে গণনার সময় রাউন্ড অফ করবে। হয়ত ওই টাকায় ১০.২৪ লিটার তেল পাওয়া উচিত ছিল। দেখা যাবে মিলল ১০.২ লিটার। ১১০ বা ১২০ টাকার পেট্রোল কিনলে সঠিক পরিমানে পাওয়া যাবে এর কোনও প্রমাণ নেই। গ্রাহককে পেট্রোল পাম্পের উপর বিশ্বাস করতে হবে। তাই লিটারের হিসেব অনুযায়ী পেট্রোল কেনা উচিত।