বাবা বিএসএফের কর্মরত, মা গৃহবধু। মা মধুশ্রী মোদক সরকার দিনরাত তার কন্যাকে গাইড করে চলেছে। ইংরেজি বর্ণমালা লেখা ও বলার জন্য আগেই পেয়েছিল ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম, এবার নাম উঠল এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে। এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম উঠতেই তিন বছরের শিশুর প্রতিভাতে খুশি সকলেই। এশিয়া বুক অফ রেকর্ডস থেকে ইতিমধ্যেই এসেছে শংসাপত্র ও মেডেল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শ্রাবণে বাড়ি লাগান এই ৪ গাছের যে কোনও একটি, শুষে নেবে দুঃখ-অভাব-অসুখ, সংসার ঝলমল করবে বছরভর
তবে এই খুদে শিশু ছোটতে এই রকম প্রতিভাবান ছিল না। সবাই যে বয়সে কথা বলতে পারে তার থেকে অনেকটা দেরিতে কথা বলা শেখে ঋতু সরকার। তবে কথা বলা শেখার সময়ে তার মায়ের সঙ্গে কথা বলতে বলতে অনায়াসেই বেড়িয়ে আসতে থাকে ইংরেজি বর্ণমালা থেকে ফুল ফল পশু, পাখির নাম। আর তারপরেই বিভিন্ন রং সম্পর্কে ধারণা তৈরি হয় তার। যে কোনও বিষয়ে একবার দেখে বা শুনে মুখস্থ হয়ে যায়। আর তাতেই মিলেছে সাফল্য।
আরও পড়ুনঃ দুপুরের আগেই তুমুল বৃষ্টিতে তোলপাড় কলকাতা-সহ ৭ জেলা, উত্তরও ভাসবে বর্ষণে? লেটেস্ট আপডেট
জুন মাসে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম পাঠানো হয়, সেই সাফল্য আসার পরেই নাম পাঠানো হয় এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে। সেখানে কয়েকদিনের মধ্যেই নাম ওঠে এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে। আর এই সাফল্য খুশি মা মধুশ্রী মোদক সরকার থেকে দাদু শান্তিরঞ্জন সরকার। বাবা বিএসএফের জম্মু কাশ্মীরে কর্মরত, সেও খুশি।
এই প্রসঙ্গে ছোট্ট ঋতু সরকারের মা বলেন, আগেও ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস, এশিয়া বুক অফ রেকর্ডে নাম নথিভুক্ত করেছে। তিনি আরও জানান, পড়াশোনার পাশাপাশি ঋতু নাচও শেখে। ছোটো থেকেই নানান কিছু করায় তাঁর আগ্রহ।
কৌশিক অধিকারী





