TRENDING:

চলন্ত ট্রেনে শৌচাগার ব্যবহার করতে হলে লোকো পাইলটরা কোথায় যান ? ভেবে দেখেছেন কি কখনও?

Last Updated:

ইঞ্জিনে তো কোনও শৌচাগার থাকে না। তাহলে ট্রেন চালক বা লোকো পাইলটরা সেক্ষেত্রে কী করেন?

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
শিখা শ্রেয়া, রাঁচি: ট্রেনে যখন ভ্রমণ করা হয়, তখন সকল যাত্রীই বগির শৌচাগার ব্যবহার করেন। কিন্তু কখনও কি এ কথা মাথায় এসেছে যে, শৌচাগার ব্যবহার করতে হলে লোকো পাইলটরা কোথায় যান। কারণ ইঞ্জিনে তো কোনও শৌচাগার থাকে না। তাহলে ট্রেন চালক বা লোকো পাইলটরা সেক্ষেত্রে কী করেন? আজ এই প্রশ্নের উত্তরই দেখে নেওয়া যাক।
চলন্ত ট্রেনে শৌচাগার ব্যবহার করতে হলে লোকো পাইলটরা কোথায় যান ?
চলন্ত ট্রেনে শৌচাগার ব্যবহার করতে হলে লোকো পাইলটরা কোথায় যান ?
advertisement

এই বিষয়টির উপর আলোকপাত করলেন রাঁচি রেলওয়ে ডিভিশনের সিনিয়র ডিসিএম নিশান্ত কুমার। তিনি সংবাদমাধ্যমের কাছে জানালেন যে, ট্রেন যখন স্টেশন থেকে রওনা হয়, তখনই লোকো পাইলট আগে থেকে শৌচকর্ম সেরে নেন। যার ফলে ২-৩ ঘণ্টার জন্য আর তাঁদের শৌচাগার ব্যবহার করতে হয় না। আগে থেকেই লোকো পাইলটদের কাছে এই নির্দেশ চলে যায়। যার ফলে ট্রেন চলাচলে কোনও সমস্যা হয় না।

advertisement

আরও পড়ুন– একের পর এক ফ্লপের সাক্ষী; প্রভাস অভিনীত ছবি থেকেই রাতারাতি তারকা, এই অভিনেত্রীর সাফল্যের কাহিনি তাক লাগানোর মতো

ডিসিএম নিশান্ত কুমার আরও বলেন যে, অনেক সময় লোকো পাইলটরা স্টেশনেই শৌচকর্ম সেরে নেন। কিন্তু ট্রেন চালানোর সময়ও তো শৌচাগার ব্যবহার করার অবস্থা তৈরি হতে পারে। সেক্ষেত্রে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টা কন্ট্রোল রুমে জানাতে হয়। আর সেখান থেকেই পরবর্তী স্টেশনে ট্রেন থামানোর অনুমতি আসে। এরপরে সেখানে নেমেই শৌচাগার ব্যবহার করেন লোকো পাইলট। তবে নিশান্ত কুমার এ-ও জানালেন যে, এমন পরিস্থিতি সচরাচর আসে না। আর এমনিতে তো সকলেই জানেন যে, ১-২ ঘণ্টায় এক-একটা স্টেশন আসে। ফলে লোকো পাইলটরা নেমে শৌচাগার ব্যবহার সেরে নেন। তবে ব্যতিক্রমও আছে। কারণ গরিব রথ কিংবা রাজধানীর মতো ট্রেনগুলি দীর্ঘ সময় ধরে চলাচল করে।

advertisement

আরও পড়ুন– দেশের সবথেকে পুরনো এই রেলস্টেশন ভারতীয় রেলের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছে; এখনও প্রচুর যাত্রী যাতায়াত করেন এই স্টেশন দিয়ে

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

আর দীর্ঘ পথ অতিক্রমকারী ট্রেনগুলি সত্যিই সমস্যা তৈরি করে। ডিসিএম নিশান্ত কুমারের ব্যাখ্যা, বেশ কিছু ট্রেন আছে, যা রাতভর দৌড়য়। যেমন – রাজধানী, গরিব রথ অথবা দুরন্ত। এইসব ট্রেনের ক্ষেত্রে লোকো পাইলটরা কন্ট্রোল রুমে খবর পাঠান। এরপর কয়েক সেকেন্ডের জন্য ট্র্যাকে দাঁড় করিয়ে শৌচকর্ম সেরে নেন। যদিও কন্ট্রোল রুম থেকে অনুমতি না আসা পর্যন্ত ট্রেন থামানো যায় না। গ্রিন সিগন্যাল পেলে তবেই ট্রেন দাঁড় করান তাঁরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
চলন্ত ট্রেনে শৌচাগার ব্যবহার করতে হলে লোকো পাইলটরা কোথায় যান ? ভেবে দেখেছেন কি কখনও?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল