সম্প্রতি এমনই এক খবর সামনে এল। কানপুরের সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশনে তদন্ত করছিল আরপিএফ। একই সময়ে, এক যুবক রাতের অন্ধকারে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিল। তার কাছে ছিল ব্যাগ এবং বস্তা। পুলিশের সন্দেহ হয়। জিজ্ঞাসাবাদের সময় সে জানায়, সে হরিয়ানা থেকে আসছে এবং বিহারে যাবে। আরপিএফ যখন ব্যাগটি খুলে দেখতেই চক্ষু চড়কগাছ। যা ভাবছেন তাই।
advertisement
অভিযুক্তের নাম অমিত কুমার, সে বিহারের খাগারিয়া জেলার বাসিন্দা। তার কাছ থেকে পুলিশ ২০০ বোতলেরও বেশি মদ উদ্ধার করেছে। ২ ডজনের বেশি বিয়ারও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত মদের দাম আনুমানিক ১.১০ লক্ষ টাকা। প্রকাশ ডি (এডিজি রেলওয়ে )-এর নির্দেশনায় এবং প্রশান্ত ভার্মা (এসপি রেলওয়ে, প্রয়াগরাজ )-র তত্ত্বাবধানে এই পদক্ষেপ। দুষ্মন্তকুমার সিংহ (ডিএসপি কানপুর )- নেতৃত্বে জিআরপি এবং আরপিএফ দল ১৬ জুলাই হরিশগঞ্জ ব্রিজের কাছে অভিযুক্তকে ধরে ফেলে। অভিযুক্ত গাছের কাছে মদ নিয়ে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিল। এই মদ বিহারে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তার। পরবর্তী পদক্ষেপ শুরু করেছে পুলিশ।