আরও পড়ুন- সোনা-রূপো নয়! ধনতেরাসে কিনে ফেলুন এই ৩টি জিনিসের একটি, কখনও টাকার অভাব হবে না..
ভালো পদ রান্না করা থেকে নিখুঁতভাবে ঘর সাজানো সবটাই করতে হয় খুব ধৈর্য নিয়ে। সব নতুন বউই আশা করে যে কাজের শেষে তাঁর শ্বশুর ও শাশুড়ি প্রশংসা করবেন। সহজ সরলভাবে কিন্তু খুব সুচারু পদ্ধতিতে ঘর সাজানোর আইডিয়া নিয়ে হাজির হলাম আমরা। যা শুধুই নববিবাহিত নয়, কাজে আসবে যে কারও!
advertisement
ভালো কার্পেট বেছে নিন
একটা সুন্দর সাজানো ঘরের মূল কথা হল সেই ঘরবাড়ি যেন আরামদায়ক হয়। বসার ঘরে একটি সুন্দর রাগ বা কার্পেট অতিথিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। চাইলে ক্লাসিক্যাল, ভিনটেজ বা ফার্সি কার্পেটও বেছে নিতে পারেন।
বাথরুম অবহেলা করা চলবে না
অনেকেই ভাবেন যে সুন্দর করে ড্রয়িংরুম আর লিভিংরুম সাজালেই কাজ শেষ। কিন্তু সাজাতে হবে বাথরুমও। সুতরাং, এটি সঠিকভাবে পরিষ্কার করে সেখানে একটি অ্যান্টি-স্কিড বাথ ম্যাট, আধুনিক স্নানের সেট এবং একটি বিন রাখতে ভুলবেন না। অ্যান্টি-স্কিড ম্যাটগুলি বয়স্কদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী এবং তাঁরা নিরাপদ ভাবে বাথরুম ব্যবহার করতে পারেন।
বুদ্ধি করে টেবিল সাজান
খাবার টেবিলে যেন আধুনিকতা ও ঐতিহ্য দু'য়েরই ঝলক দেখা যায়। আধুনিক স্টাইলের অ্যাক্রিলিক ও সেরামিক বাসনপত্র রাখা যায়। তার সঙ্গে সঙ্গে মাখন রাখার পাত্র, ন্যাপকিন স্ট্যান্ড, নুন ও মরিচের পাত্র, চিনির পাত্র, টুথপিক স্ট্যান্ড, টেবিল ম্যাট সব সুন্দর করে গুছিয়ে রাখতে হবে।
আলো বেছে নিতে হবে
বয়স্ক মানুষরা বেশি উজ্বল ও উগ্র আলো পছন্দ করেন না। তাই খুব স্নিগ্ধ আলো দিয়ে ঘর সাজাতে হবে। তার সঙ্গে সঙ্গে যদি দেখতে ভালো কিছু ল্যাম্পশেড ও ঝাড়বাতি দিয়ে ঘর সাজানো যায় তাহলে তো কথাই নেই।
পুজোর ঘর ভুললে চলবে না
যে কোনও ভারতীয় বাড়িতে পুজো বা প্রার্থনা করার জায়গা খুব গুরুত্বপূর্ণ। শ্বশুর ও শাশুড়িকে ইমপ্রেস করতে পুজোর ঘরও সুন্দর রুচি দিয়ে সাজিয়ে রাখতে হবে। পুজোর কোনও আলাদা ঘর না থাকলে ঘরের যে কোনও ছোট কোণ বেছে নিয়ে সেখানেই সাজিয়ে রাখতে হবে। খুব বেশি কিছু লাগবেও না- স্রেফ ফুল আর প্রদীপের যুগলবন্দিই বাজিমাত করবে!