হিম্মতনগরের জৈন ধর্মাবলম্বী ব্যবসায়ী ভবেশ ছিলেন ইমারতি জিনিসপত্রের কারবারি। ২ বছর আগে তাঁর ১৬ বছর বয়সি পুত্র এবং ১৯ বছরের মেয়ে সন্ন্যাসব্রত গ্রহণ করেছেন। এ বার সেই পথে পা রাখলেন তাঁদের বাবা মা-ও। জাগতিক মোহ ছেড়ে আধ্যাত্মিক পথে পা রাখার অনুপ্রেরণা তাঁরা পেয়েছেন সন্তানদের থেকেই। এ বার তাঁরা সব জাগতিক মোহ বিচ্ছিন্ন করে খালি পায়ে দেশভ্রমণ করবেন ভিক্ষা চেয়ে।
advertisement
অহিংসা পথের পথিক এই দম্পতিকে এ বার দেওয়া হবে দু’টি সাদা পোশাক, একটা ভিক্ষাপাত্র এবং একটি সাদা সম্মার্জনী বা ঝাঁটা। ‘রজোহরণ’ নামের ওই ঝাঁটা দিয়ে নিজেদের বসার স্থান ঝেড়ে নেন জৈন সাধকরা। যাতে তাঁদের জন্য কোনও কীটপতঙ্গের মৃত্যু না হয়।
আরও পড়ুন : গরমে এক ফালি পাতিলেবুতেই মেদ গলে কমবে ওজন! চনমনে শরীর-মন! শুধু এভাবে খান লেবুর রস
ভাণ্ডারী দম্পতির সিদ্ধান্ত চমকে দিয়েছে তাঁদের পরিচিত মহলকে। তবে তাঁদের নিদর্শনই প্রথম নয়। এর আগেও গুজরাতের একাধিক ধনকুবের তাঁদের সম্পত্তি বিসর্জন দিয়ে জাগতিক মোহ ও বন্ধন বিচ্ছিন্ন করে পা রেখেছেন বৈরাগ্য ও সর্বত্যাগী সন্ন্যাসপথে।