তিনি যে ছবিটি শেয়ার করেছেন তাতে দেশের প্রিয় তিনটি স্ট্রিটফুডের ছবি রয়েছে; পানি পুরি, দহি পুরি এবং সেব পুরি। তিনটি খাবারেরই প্রতিটি প্লেটে আট পিস করে পুরি ছিল, এক একটি প্লেটের দাম ৩৩৩ টাকা। এক্স-এ কৌশিক মুখোপাধ্যায় লিখেছেন, “সিএসআইএ মুম্বই বিমানবন্দরে খাবারের স্টলে অত্যন্ত দামি খাবার পাওয়া যায় জানতাম- তবে তা এতটা ব্যয়বহুল জানতাম না।” কৌশিকের পোস্ট ঘিরে ইতিমধ্যেই অনেক উত্তর দিয়েছেন। অনেক ব্যবহারকারীই বর্তমানে ভারতীয় স্ট্রিটফুডের রেস্তোরাঁ সংস্করণের উচ্চ মূল্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: আপনার নাম ইংরেজিতে A দিয়ে শুরু? আপনার ব্যক্তিত্বে রয়েছে এক বিশেষ গুণ, জানুন আপনি কেমন মানুষ
আরও পড়ুন: আগামী ২ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলায়, দিঘায় নামল স্বস্তির বৃষ্টি
এক্স ব্যবহারকারী কিঞ্জল ঠক্কর বলেছেন যে, তাঁর আমির খান অভিনীত “৩ ইডিয়টস”-এর একটি সংলাপের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। “পনির তো কুছ দিনো বাদ সোনার কি দুকান পে মিলেগা, ইত্তি ইত্তি থেলিও মে বিকেগা।” (আর কয়েক দিন পড়ে পনির ছোট ছোট প্যাকেটে সোনার দোকানে বিক্রি হবে।) বিমানবন্দরের দোকানগুলিতে এমনিতেই খাবারের দাম বেশি। গত বছর, মুম্বই বিমানবন্দরের একটি রেস্তোরাঁ ৬০০ থেকে ৬২০ টাকা মূল্যের রেঞ্জে ধোসা এবং বাটারমিল্ক বিক্রি করার জন্য এক্স ব্যবহারকারীদের দ্বারা ট্রোল হয়েছিল।
তারও এক বছর আগে, ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুটি সমোসা, এক কাপ চা এবং একটি জলের বোতলের জন্য এক ক্রেতাকে ৪৯০ টাকা বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। “মুম্বই বিমানবন্দরেও ৪৯০ টাকা দিয়ে কেবল দুটি সমোসা, একটি চা এবং একটি জলের বোতলই পাওয়া যায়”, লিখেছিলেন তিনি।
অনেক বিমানবন্দরে যাত্রীরা তাঁদের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড লাউঞ্জ অ্যাক্সেসের অংশ হিসাবে নামমাত্র ফি প্রদান করে বিমানবন্দরের লাউঞ্জগুলি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন, এখানে সাধারণত দুর্দান্ত বুফে স্প্রেড পরিবেশন করা হয়। তবে এমনিতে তারও দাম খুব কম হয় না।