সেই সময়েই অমরত্ব লাভের জন্য যাবতীয় সমুদ্রমন্থন করা হয়েছিল সমুদ্র মন্থনের ফলেই মিলবে অমৃত সেই অমৃত পান করেই লাভ করা যাবে অমরত্ব ৷ সেই মতই শুরু হয়েছিল সমুদ্রমন্থন ৷ সমুদ্র মন্থনের সময়ে একধিক জিনিসপত্র সমুদ্রগর্ভ তেকে বেরতে শুরু করেছিল ৷ হঠাৎ একটি বড় মাটির পাত্রে উঠে এসেছিল কিছু একটা ৷
advertisement
তাই নিয়েই বেধেছিল গোলযোগ ৷ অবশেষে জানতে পারা গিয়েছিল মাটির পাত্রে উঠে আসা তরল আসলে অমৃত নয় সেটি গরল অর্থাৎ বিষ ৷ সেই বিষ নির্গত না করলে বা রাখলে পাওয়া যাবেনা অমৃত ৷ তবে সেই অমৃত স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল কোথায় রাখা হবে ? সেই বিষ যেখানেই রাখা হবে থাকবে না প্রাণের স্পন্দন ৷
ত্রিলোকজুড়ে যখন এসেছিল এমন সমস্যা স্বয়ং এগিয়ে এসেছিলেন ভগবান শিব ৷ তাঁর কণ্ঠে ধারণ করেছিলেন জগতের বিষ ৷ বেঁচেছিল ত্রিলোক ৷ মহাদেব কণ্ঠে বিষ ধারণ করাতেই তাঁর কণ্ঠের রং হয়েছিল নীল ৷ শিবের গলার রঙ নীল বলেও তাঁকে নীলকণ্ঠ বলা হয়ে থাকে ৷
আরও পড়ুন : সবার মা, মা সারদা, এক মহীয়সীর জীবনগাথা . . .