TRENDING:

Chandrayaan-3: মন্দিরে ISRO বিজ্ঞানীরা! আইনস্টাইনের প্রসঙ্গ টেনে সোমনাথের পাশে দাঁড়ালেন নায়ার

Last Updated:

ISRO-র বিজ্ঞানীদের মন্দিরে যাওয়া নিয়েই শোরগোল পড়েছে। কিন্তু বিষয়টিকে মোটেও গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজ্ঞানীদের একাংশ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বেঙ্গালুরু: বিজ্ঞানসাধনায় সাফল্যের সিঁড়ি একের পর এক পেরিয়েছে ভারত। সেই ইতিহাস সুদীর্ঘকালের। কিন্তু তার পাশে পাশে এদেশে হাঁটে কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস আর জাত-পাতের রাজনীতি। তৈরি হয় বিতর্ক। চন্দ্রযান-৩ অভিযান নিয়েও তৈরি হয়েছে বিতর্ক।
মন্দিরে ISRO বিজ্ঞানীরা! আইনস্টাইনের প্রসঙ্গ টেনে সোমনাথের পাশে দাঁড়ালেন নায়ার
মন্দিরে ISRO বিজ্ঞানীরা! আইনস্টাইনের প্রসঙ্গ টেনে সোমনাথের পাশে দাঁড়ালেন নায়ার
advertisement

মূলত ISRO-র বিজ্ঞানীদের মন্দিরে যাওয়া নিয়েই শোরগোল পড়েছে। কিন্তু বিষয়টিকে মোটেও গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজ্ঞানীদের একাংশ। প্রাক্তন ISRO প্রধান জি মাধবন নায়ার বিতর্কের বিরুদ্ধে গিয়ে বলেন, মহান বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইনও ঈশ্বরে বিশ্বাস করেছিলেন।

আরও পড়ুন– অবশেষে অপেক্ষার অবসান! রাত পোহালেই ইন্ডিগোর উদ্বোধনী উড়ানের হাত ধরে জয়যাত্রা শুরু করবে কর্ণাটকের শিবমোগ্গা বিমানবন্দর

advertisement

দেশে ধর্মবিশ্বাস এবং বিজ্ঞান নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিতর্ক চলছে এখনও। তারই প্রেক্ষিতে, ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান জি মাধবন নায়ার সোমবার বলেন, ‘‘এমনকী আলবার্ট আইনস্টাইনের মতো একজন মহান বিজ্ঞানীও মনে করতেন যে এমন কিছু আছে যা দৃশ্যমান জগতের বাইরে। তিনি এঁকে ঈশ্বর বা স্রষ্টা বলে অভিহিত করেছেন।’’

advertisement

চন্দ্রযান-৩ অভিযানের সঙ্গে যুক্ত ISRO বিজ্ঞানীরা অভিযানের আগেও মন্দির পরিদর্শন গিয়েছিলেন। আবার সফল ভাবে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের পরও। এই বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া বিতর্ক চলছেই। তারই মধ্যে নায়ার দাবি করেন, এতে কোনও ভুল নেই। ISRO প্রধান এস সোমনাথের প্রতি সমর্থন জানিয়ে, নায়ার দাবি করেন, তিনি বৈজ্ঞানিক অনুভূতির পাশাপাশি ধর্মীয় বিশ্বাসকে গুরুত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে ISRO প্রধানের সঙ্গে আছেন।

advertisement

আরও পড়ুন– মাত্র ৫ টাকায় দূর করুন জামাকাপড়ের হলদে দাগ, সাদা কাপড় সাদাই থাকবে সব সময়!

তিনি বলেন, ‘এটা আসলে মৌলিক সত্য আবিষ্কারেরই প্রশ্ন। একজন বাইরের জগতকে অন্বেষণ করে এবং এটি বোঝার চেষ্টা করে। কিছু লোক ভিতরে তাকিয়ে আত্মা কী এবং এটি কোথায় মিশে রয়েছে, তা বোঝার চেষ্টা করে।’

advertisement

এর আগে সোমনাথও তাঁর মন্দিরে যাওয়ার প্রসঙ্গে জানিয়েছিলেন, প্রার্থনা হল মানসিক চাপ থেকে মুক্তির উপায়। তিনি বলেন, ‘‘মানসিক তৃপ্তির জন্য প্রার্থনা করা হয়। যখন আমরা জটিল বৈজ্ঞানিক অভিযানে কাজ করি তখন অনেক সীমাবদ্ধতা এবং সমস্যা তৈরি হয়। যে কোনও সময় ভুল হতে পারে। সেই পরিস্থিতিতে প্রার্থনা এবং উপাসনা মনকে শান্ত রাখতে সাহায্য করে।’’

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

নায়ার দাবি করেন, এই প্রার্থনা এবং বিশ্বাস কোনও নির্দিষ্ট ধর্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। যে কোনও মানুষ তাঁর নিজস্ব উপাসনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Chandrayaan-3: মন্দিরে ISRO বিজ্ঞানীরা! আইনস্টাইনের প্রসঙ্গ টেনে সোমনাথের পাশে দাঁড়ালেন নায়ার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল