বিড়ালের রঙ নিয়েও অন্ধবিশ্বাস রয়েছে। কালো বিড়াল এবং সাদা বিড়াল রাস্তা কাটলে নাকি আলাদা আলাদা ফল হয়।
বিড়াল পথ থামতে হয়। এটি একটি কুসংস্কার বা ভুল ধারণা হিসাবে বিবেচিত হয়। যদিও এর পিছনে একটি বৈজ্ঞানিক কারণও রয়েছে। বিড়াল সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের মিথ শুধু ভারতেই নয়, বিশ্বের অনেক দেশেই প্রচলিত রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন- ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড দিল্লির কোচিং সেন্টারে! প্রাণে বাঁচতে দড়ি দিয়ে নামছে পড়ুয়ারা
কোথাও বিড়ালকে শুভ, আবার কোথাও অশুভ বলে মনে করা হয়। তবে বিড়ালকে অশুভ মনে করার কোনো বৈজ্ঞানিক কারণ প্রমাণিত হয়নি। কিন্তু এমন অনেকে আছেন যাঁরা কালো বিড়ালকে অশুভ বলে মনে করেন।
আসলে আগেকার যুগে যখন বিদ্যুত ছিল না, তখন পথে কোনো শব্দ হলেই মানুষ থামত। যাতে কোনো বন্য প্রাণী রাস্তা পার হলে সমস্যা না হয়। তার যাতে কোনও ক্ষতি না হয়। ধীরে ধীরে এই ঐতিহ্য কালো বিড়ালের সঙ্গে যুক্ত হয়। এর পেছনেও বিশেষ কারণ ছিল-
কয়েক দশক আগে ইঁদুরের কারণে প্রায়ই প্লেগ রোগ ছড়িয়ে পড়ত। মহামারীর কারণে হাজার হাজার মানুষ মারা যায়। এদিকে বিড়ালের প্রধান খাদ্য ইঁদুর। এমন পরিস্থিতিতে বিড়ালের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে এই সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকত। বিড়াল থেকে দূরত্ব বজায় রাখতেন অনেকে।
আরও পড়ুন- বড় খবর! বহু ট্রেন বাতিল করল রেল! কোন কোন ট্রেন? চমকে যাবেন তালিকায়
যে জায়গা থেকে বিড়াল বের হতো, সেখানে জীবাণুর সংক্রমণের সম্ভাবনা ছিল। তাই মানুষ সেই সময় কিছুক্ষণের জন্য ওই জায়গা এড়িয়ে চলত।