‘ম্যাজেন্টা ফ্লাওয়ার’ হল সেরকমই এক সংস্থা যারা এই অলঙ্কার তৈরি করে৷ তাঁদের কর্ণধাররা জানিয়েছেন আগামী বছরের মধ্যে বার্ষিক টার্ন ওভার পৌঁছবে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৫ কোটি টাকায়৷
সদ্যোজাত সন্তানকে স্তনদুগ্ধ পান করানোর স্মৃতি মনে রাখতে চান মায়েরা৷ তাই ব্রেস্ট মিল্ক থেকে তৈরি করা হচ্ছে দামী পাথর৷ সেই পাথরের তৈরি লকেট, কানের দুল. আংটি পরছেন মায়েরা৷ ব্রেস্ট মিল্ক জুয়েলারি দিন দিন প্রসারিত হয়ে চলেছে৷ ম্যাজেন্টা ফ্লাওয়ারের এক জন কর্ণধার সফিয়া বলেছেন, ‘‘আমার মনে হয় ব্রেস্ট মিল্ক নিয়ে ট্যাবু দূর হচ্ছে ৷ মা ও শিশুর মধ্যে এটা একটা পবিত্র বন্ধন৷’’
advertisement
আরও পড়ুন : দীপাবলির সন্ধ্যা থেকে ২ বছর পর মেয়ের ফের স্কুলে যাওয়া, অভিষেকের অ্যালবাম সুখী সংসারের ছায়ামাখা
তিনি আরও জানিয়েছেন স্তনদুগ্ধ সংরক্ষণ করে কী করে তার থেকে মেমেন্টো তৈরি করা যায়, তা নিয়ে একাধিক গবেষণা করা হয়েছে৷ গবেষণার মূল লক্ষ্য ছিল মেমেন্টো তৈরির পরও যেন ব্রেস্ট মিল্কের রং অপরিবর্তিত থাকে৷
আরও পড়ুন : ‘‘বাবু, তোর লাগেনি তো?’’ চড় মারার পর ভাস্বরকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন অভিষেক
আরও পড়ুন : ‘‘পরিপাটি জীবনের কোথাও হয়তো একটু অভিমানও জমানো ছিল’’
সফিয়া নিজে তিন সন্তানের মা৷ বলেছেন তিনি ভালাই জানেন যখন ব্রেস্টফিডিং পর্ব শেষ হয়ে আসে, তখন এক ধরনের শূন্যতা গ্রাস করে মেয়েদের৷ এটা একদিকে যেমন আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা, তেমনই সন্তানকে ঠিকমতো বড় করে তোলার চ্যালেঞ্জও থাকে এর মধ্যে৷ দু’ ধরনের অভিজ্ঞতার মেলবন্ধনে এই পর্ব স্মরণীয় প্রত্যেক মায়ের কাছে৷ তাই স্মরণ করে রাখার এত প্রয়াস৷ সফিয়া মনে করেন মায়েরা এভাবে ব্রেস্টফিডিং পর্বকে প্রকাশ করতে চান গর্বের সঙ্গে