ফুলশয্যার রাত, মধুর মিলন শেষে অন্ধকারে ‘বিকট’ আর্তনাদ! …তার পর যা ঘটল, বদলে গেল নববধূর জীবন!
দুই টিউব শুক্রাণু…! মাইক্রোস্কোপের নীচে আনতেই জানা গেল ভয়ঙ্কর ‘সত্যি’! পুরুষরা পড়লে আঁতকে উঠবেন
বছরের পর বছর ধরে এই একসময়ের বিশাল প্রাসাদ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে, কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল, আজও খাবার টেবিলে মালিকের জন্য সাজানো রয়েছে চায়ের কাপ। শুধু তাই নয়, বসার ঘরের মাঝখানে রাখা রয়েছে একটি সুন্দর পিয়ানো, যেন এখনও কারও স্পর্শের অপেক্ষায় রয়েছে তা। Mirror-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বাড়িটি ১৭ শতকে নির্মিত হয়েছিল, যেখানে প্রবেশ করলেই মনে হবে সময় যেন এখানে থমকে গিয়েছে।
advertisement
৪০০ বছরের পুরনো ধ্বংসস্তূপে অবিকৃত প্রাসাদ, চায়ের কাপ এখনও সাজানো! (Represental Image)
৪০০ বছরের পুরনো ‘ধ্বংসস্তূপ’ আজও অপেক্ষায়!
একজন শহর অনুসন্ধানকারী সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছেন, তিনি একটি জায়গায় গিয়েছিলেন যেখানে বিশাল এক প্রাসাদ ছিল। বাইরে থেকে সেটি ধ্বংসস্তূপ মনে হলেও ভেতরে সব কিছুই ছিল অবিকৃত, যেন কেউ এখনও সেখানে বাস করে। বসার ঘরের মাঝখানে একটি পিয়ানো রাখা ছিল, মনে হচ্ছিল যেন কেউ সেখানে বসে সুর তোলার অপেক্ষায়। ঘরে ছিল আগুনের চুলা, পাশের টেবিল, আর্টওয়ার্ক দিয়ে সাজানো দেওয়াল। সবুজ রঙের দেয়ালের সঙ্গে লাল কার্পেট বিছানো ছিল। বইয়ের তাকগুলোতে সুন্দরভাবে গুছিয়ে রাখা ছিল শত শত বই, যা দেখে মনে হচ্ছিল, এই বাড়ির বাসিন্দা বই পড়তে ভালোবাসতেন। তবে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে কেউ সেই বইগুলো ছুঁয়েও দেখেনি।
আরও পড়ুন- সাপ ঘরে ঢুকলে ভয় পাবেন না! রান্নাঘরে গিয়ে করুন ‘ছোট্ট’ এই কাজ…সাপ লেজ তুলে পালাবে!
সেলফে এখনও সাজানো রয়েছে চায়ের কাপ!
অভিযানকারী যখন আরও এগিয়ে যান, তখন দেখতে পান খাবার টেবিল, যেখানে এখনও নিখুঁতভাবে সবকিছু সাজানো রয়েছে। বিল্ট-ইন তাকগুলোতে সুন্দরভাবে সাজানো রয়েছে বিভিন্ন বাসনপত্র। ঘরটি বেশ বড় ও বাতাস চলাচলের জন্য উপযুক্ত। এখানেও রয়েছে বিভিন্ন রঙিন চিত্রকর্ম। বাড়িটি দেখে অনেকেই মন্তব্য করেছেন যে, এটি পরিষ্কার করলে আবার বসবাসযোগ্য হয়ে উঠতে পারে। কেউ কেউ আবার মন্তব্য করেছেন, এই বাড়ির অবকাঠামো ১৮০০ থেকে ১৬০০ শতকের মধ্যবর্তী সময়ের বলে মনে হচ্ছে।