স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অচিন্ত্য মজুমদার ও পূর্ণিমা সরকারের সঙ্গে পাঁচ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এরপর ওই মেয়ের সমস্ত যাবতীয় খরচ বহন করছিলেন প্রেমিক অচিন্ত্য মজুমদার। সব কিছুই ঠিকঠাক চলছিল। এর মধ্যেই পূর্ণিমার জীবনে আরেকটি ছেলে আসে। বিষয়টি জানতে পেরে দুই জনের মধ্যে সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়।
advertisement
অভিযোগ গত মঙ্গলবার সকালে অচিন্ত্য মজুমদারকে ফোন করে ডাকে ওই যুবতী। এরপরও পূর্ণিমা তার দ্বিতীয় প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে প্রথম প্রেমিক অচিন্ত্যকে মারধর করে বলে অভিযোগ। এরপরই বাড়িতে এসে বিষ খেয়ে নেই ছেলেটি। এরপর পরিবারের সদস্যরা অচিন্ত্য মজুমদারকে নামে ওই যুবককে অসুস্থ অবস্থায় ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়।
পরে শিলিগুড়ির এক বেসরকারি নার্সিং হোমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে মৃত্যু হয় ওই যুবকের। মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই ওই প্রেমিকার বাড়িতে গিয়ে শাস্তির দাবি তুলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে মৃত যুবকের পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি স্হানীয় বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন: বলুন তো বাথরুম এবং ওয়াশরুমের মধ্যে পার্থক্য কী? এক নয় কিন্ত মোটেই…৯৯%ই ভুল উত্তর দিয়েছেন
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ইসলামপুর থানার পুলিশ। পুলিশ ওই যুবতীর মাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। অন্যদিকে এই ঘটনায় ইসলামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নিহত যুবকের পরিবারের সদস্যরা। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
চঞ্চল মোদক