ঘটনার পর অসুস্থ হয়ে পড়ে ওই নাবালিকা ৷ এর পর নির্যাতিতাকে ভর্তি করা হয় ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে ৷ কিন্তু অভিযোগ, চিকিৎসা ছাড়া ৩ ঘণ্টা তাকে পড়ে থাকতে হয় ওই হাসপাতালে ৷ এর পর সেখান থেকে তাকে রেফার করা হয় জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে ৷ জানা গিয়েছে, অর্থের অভাবে নাবালিকার পরিবার অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা যোগাড় করে উঠতে পারছিল না ৷ শেষে সংবাদমাধ্যমের হস্তক্ষেপে সেই নির্যাতিতাকে ধূপগুড়ি থেকে জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। আপাতত সেখানেই তার চিকিৎসা চলছে ৷
advertisement
আরও পড়ুন : প্রশিক্ষণ শুরু শৈশবে, যোগচর্চায় জাতীয় স্তরে পুরস্কার কান্দির দেবপর্ণার
আরও পড়ুন : অফলাইনে পরীক্ষা না দেওয়ার দাবিতে পড়ুয়াদের আন্দোলনে উত্তেজনা বিশ্বভারতীতে
এদিকে এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সোহেল আলমের একটি কথোপকথন অডিও টেপ ভাইরাল হয়েছে । যাতে শোনা যাচ্ছে সে একা শুধু নয়, তার সঙ্গে আরও সাত-আট জন মিলে নাবালিকাকে ধর্ষণ করে বলে তার দাবি।
ধূপগুড়ি থানায় এই গণধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা অভিযোগে একজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। ঘটনার তদন্তে ধূপগুড়ির থানায় যান জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) এবং জলপাইগুড়ি ডি এস পি (ক্রাইম)৷
(Rocky Chowdhury)