উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি বা ডুয়ার্সের লোকালয়ে প্রায়শই হাতি ঢুকে পড়ে। এমনকী হাতির হানায় মৃত্যু হয়েছে স্থানীয়দের। কখনও বা লাঠি, তির-বল্লম নিয়ে মানুষও আক্রমন করে এই বন্যপ্রাণীগুলোর উপর। কিন্তু আমরা কী কখনও ভেবে দেখেছি কেন লোকালয়ে ঢুকছে হাতির দল? কেনই বা আপাত শান্ত এই প্রাণী চড়াও হচ্ছে মানুষের উপর? এসব নিয়েই সচেতনতা বাড়াতে শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারি পার্কে সেমিনারের আয়োজন। উপলক্ষ, বিশ্ব হাতি দিবস।
advertisement
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাতি নয়, মানুষই অনধিকার প্রবেশ করেছে।
শিলিগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ার এই ১৬৮ কিলোমিটারের রেলপথ গিয়েছে তিনটি ন্যাশনাল পার্কের ভিতর দিয়ে। মহানন্দা, চাপরামারি, বক্সা। সম্প্রতি ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করে কিছু হাতি বাঁচানো গেলেও এর আগে সেখানে বহু হাতির প্রাণ গিয়েছে। জঙ্গলে যথেচ্ছভাবে গাছ কাটা হচ্ছে। খাবারের অভাবে বন্যপ্রাণীরা চলে আসছে লোকালয়ে।
ডুয়ার্স কিংবা সাফারি পার্কের জঙ্গলে কান পাতলে শোনা যায় ওদের কান্না.... নিজেদের ঘরেও আজ বিপন্ন বন্যপ্রাণ। ওদের বাঁচাতে এই সভ্য সমাজ কী কিছুই করবে না?