TRENDING:

মাল নদীতে বারবার হড়পা বান কেন? চিন্তায় প্রশাসন

Last Updated:

লাগাতার বৃষ্টিতে অসুবিধায় গরুবাথানের বাসিন্দারাও। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আবীর ঘোষাল, জলপাইগুড়ি: গত ২০ দিনে, তিন বার হড়পা বান। আর সেটাও একই নদীতে। এর মধ্যে আবার আট জনের মৃত্যুর ঘটনা। স্বাভাবিক ভাবেই মাল নদীতে বারবার কেন এই ঘটনা ঘটছে তা চিন্তায় রাখছে রাজ্য প্রশাসনকে। মালবাজারের ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে ইতিমধ্যেই সেচ দফতর কাজ শুরু করে দিয়েছে। তার পরেও বারবার সেই একই নদীতে হড়পা বান আসার ঘটনায় হতবাক পরিবেশবিদরা।
মাল নদীতে বারবার হড়পা বান কেন? চিন্তায় প্রশাসন
মাল নদীতে বারবার হড়পা বান কেন? চিন্তায় প্রশাসন
advertisement

দিনকয়েক ধরে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির লাগাম নেই। একটানা অঝোর বৃষ্টিতে ভাসছে উত্তরের একাধিক জেলা। নিম্নচাপের জেরে এমন আবহাওয়া বলেই জানান আবহাওয়াবিদরা। লাগাতার বৃষ্টির জেরে পাহাড়ি নদীগুলিতে বাড়ছে জলস্তর। আর এই পরিস্থিতিতে মালবাজারের মাল নদীতে ফের হড়পা বান। তবে নতুন করে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।মাল নদীর পাশাপাশি কালিম্পংয়ের গরুবাথানের চেলখোলাতেও হড়পা বান। বানের জল ঢুকে কার্যত বিপর্যস্ত চেলখোলা। ভেসে গিয়েছে বহু দোকানপাট। সেতু, রাস্তাঘাটও জলের তলায়।

advertisement

আরও পড়ুন- বিশ্বের সবচেয়ে দামি ভেড়া ! ২ কোটি টাকায় বিক্রি হল অস্ট্রেলিয়ায়

স্বাভাবিকভাবে যান চলাচলেও তার প্রভাব পড়েছে। উল্লেখ্য, দশমীতে প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় মাল নদীতে হড়পা বানে প্রাণহানি ঘটেছে ৮ জনের। হড়পার স্রোতে ভেসে জখম হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন ১৩ জন। নতুন করে কোনও ‘মিসিং ডায়েরি’ হয়নি বলে দাবি জেলা প্রশাসনের। পঞ্চায়েত প্রধানদের থেকেও তথ্য সংগ্রহ করেছেন আধিকারিকরা। মাল নদীতে হড়পার প্রাথমিক বিপর্যয় সামলে সিভিল ডিফেন্সের কর্মীদের সঙ্গে উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছিলেন স্থানীয়রাও। তার ফলে ক্ষতি অনেক কম হয়েছে বলে মত জেলাশাসকের।

advertisement

আরও পড়ুন- অবিশ্বাস্য ! ১১৫৮ কেজি ওজনের বিশাল কুমড়ো, না দেখলে বিশ্বাসই হবে না!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
​'শুভ বিজয়া' সন্দেশ স্পেশালে মন মজেছে জনতার! বর্ধমানের মিষ্টির দোকানে ভিড়
আরও দেখুন

প্রতিমা নিরঞ্জনের বন্দোবস্ত করার জন্য মাল নদীতে কৃত্রিম বাঁধ তৈরির অভিযোগ ওঠে। তবে সেই অভিযোগ খারিজ করে জেলাশাসক জানিয়েছিলেন, “মাল নদীতে কৃত্রিমভাবে কোনও বাঁধ দেওয়া হয়নি। ভাসানের জন্য ‘চ্যানেল প্যাকিং’ করেছিল মাল পুরসভা।” প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কোনও পূর্বাভাস না থাকায় বিপর্যয় ঘটেছে বলেও দাবি জেলাশাসকের। আগামী দিনে বিপর্যয় মোকাবিলায় পাহাড়ে বৃষ্টিপাতের তথ্য দ্রুত হাতে পেতে চাইছে জেলা প্রশাসন। তবে ভুটান থেকে যথাযথ তথ্য না পাওয়ায় সমস্যা হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে।।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
মাল নদীতে বারবার হড়পা বান কেন? চিন্তায় প্রশাসন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল