TRENDING:

Unique Business Idea|| সবজি চাষেই বাজিমাত! লক্ষাধিক টাকার ঋণ শোধ! কী চাষে মজলেন 'এই' ভাগচাষি?

Last Updated:

Unique Business Idea, Malda farmer success story: করোনায় কাজ হারিয়ে পরিবার নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছিলেন মালদহের ইংরেজবাজার থানার কোতোয়ালি আড়াপুরের বাসিন্দা দীপঙ্কর।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মালদহ: মাত্র তিন বিঘে জমি। সেখানে একসঙ্গে বিভিন্ন রকমের সবজি চাষ করে নজর কাড়ছেন ভাগচাষি দীপঙ্কর দাস। সামান্য জমিতে প্রায় সমস্ত সবজি চাষ করছেন তিনি। গ্রীষ্মের মরশুমের পটল, ঝিঙে, লাউ, কুমড়ো, শশা থেকে কলা-সহ অন্যান্য সমস্ত সবজি একসঙ্গে চাষ করছেন।
advertisement

করোনায় কাজ হারিয়ে পরিবার নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছিলেন মালদহের ইংরেজবাজার থানার কোতোয়ালি আড়াপুরের বাসিন্দা দীপঙ্কর। সংসারের হাল ধরতে টাকা কোথায় পাবেন বুঝতে পারছিলেন না। সেই সময় নিজের অল্প একটু জমিতে সবজি চাষ শুরু করেন। প্রথমদিকে নিজের সামান্য একটু জমিতেই বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ শুরু করেন। তারপর প্রতিবেশীর জমি লিজে নেন। বেসরকারি ব্যাংক থেকে প্রায় তিন লক্ষ টাকা ঋণ করে তিন বিঘা জমিতে শুরু করেন সবজি চাষ।

advertisement

আরও পড়ুন: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকায় নিজস্ব ব্যবসা! স্বনির্ভর হয়ে খুশি মহিলারা, কী ব্যবসা করবেন?

প্রথমে নিজের উদ্যোগেই চাষ শুরু করেন। পরে চাষ ও সবজি গাছ পরিচর্যার কাজে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন স্ত্রী ও ছেলে। এ ভাবে গত ২ বছর ধরে সাফল্যের সঙ্গে সবজি চাষ করে আসছেন দীপঙ্কর। ভাল সবজি উৎপাদন করতে পারায় বাজারে দামও পাচ্ছেন বেশ।প্রথমদিকে বিনা প্রশিক্ষণেই চাষ শুরু করেছিলেন।ফলে সবজি চাষ করতে গিয়ে অনেকটাই সমস্যায় পড়তে হয়েছে তাঁকে।সবজির বীজ বপন থেকে পরিচর্যা করতে বেগ পেতে হয়েছে। শুরুতে তেমন ভাল সবজি উৎপাদন করতে পারছিলেন না। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে। এখন নিয়মিত স্থানীয় কৃষি দফতরে গিয়ে চাষের প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তিনি। কৃষি দফতরের আধিকারিকদের পরামর্শ নিয়ে চাষ করছেন। যার জেরে লাভের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে বর্তমানে।

advertisement

আরও পড়ুন: ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই কাঁপিয়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস! কোন কোন জেলায় বৃষ্টি হবে? রইল latest Updates...

সরকারি কোনো সাহায্য দীপঙ্কর পাননি এখন পর্যন্ত। নিজের উদ্যোগেই বেসরকারি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে সবজি চাষ করছেন। এখনও পর্যন্ত ভাল সবজি উৎপাদন হচ্ছে। ফসল বিক্রি করে প্রতি সপ্তাহে ঋণের টাকা শোধ করছেন। তারপরও সামান্য কিছু লাভ হচ্ছে। কিন্তু প্রাকৃতিক বিপর্যয় হলে সমস্যায় পড়তে হবে দীপঙ্করবাবুকে। তাই তিনি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প সাহায্যের দাবি জানিয়েছেন। তার স্ত্রীও চাষবাসের জন্য সরকারিভাবে ঋণ ও বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার আবেদন জানিয়েছেন প্রশাসনের কাছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন

Harashit Singha

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Unique Business Idea|| সবজি চাষেই বাজিমাত! লক্ষাধিক টাকার ঋণ শোধ! কী চাষে মজলেন 'এই' ভাগচাষি?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল