৪৮৩ বুথে হবে কর্মী সম্মেলন। প্রতি বুথের আলাদা আলাদা করে বৈশিষ্ট্য তৈরি করা হয়েছে। কোন বুথে কী কী চাহিদা তৈরি হচ্ছে তার তালিকা। বুথ ঘুরে ঘুরে সম্মেলন থেকে ২৬-এর রোডম্যাপ বানানো হবে। নজরে যে সব এলাকা- নাগরাকাটা, মালবাজার, ফালাকাটা, কালচিনি, মাদারিহাট, কুমারগ্রাম থেকে শুরু হচ্ছে এই রাজনৈতিক কর্মসূচি। এর পাশাপাশি মাটিগাড়া, নকশালবাড়ি ও ফাঁসিদেওয়া-খড়িবাড়ির ৭৮ বুথেও শুরু হচ্ছে এই রাজনৈতিক কর্মসূচি।
advertisement
আরও পড়ুন– রাজ্যের তাপমাত্রা আরও ২ থেকে ৩ ডিগ্রি কমতে পারে, সপ্তাহান্তে জাঁকিয়ে শীত?
২০১৯ সালে এই ৪৮৩ বুথের মধ্যে মাত্র ১৫ বুথ জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। যদিও ২০২৪ সালে এই বুথের ২৪৪ বুথ জিতে নেয় তৃণমূল কংগ্রেস। শাসক দল চাইছে এই বুথ জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে। আর সেই কারণেই বুথ জয়ে তৃণমূলের তরফে বুথ ধরে ধরে এগোনোর কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।এই বুথকে আবার কার্যত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে – ভাল বুথ, লড়াইয়ের বুথ, খারাপ বুথ। কিন্তু ভাল বুথ মানেই অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস দেখানো যাবে না। আর খারাপ বুথ মানেই বিশ্বাস হারানো চলবে না।
আরও পড়ুন– বরকে দেখামাত্র মুখ নামিয়ে নিলেন কনে, ছুঁতেও রাজি নন, বিয়ের মঞ্চে হুলস্থূল ! ভাইরাল ভিডিও
যে যে বিষয়ের ওপরে শাসক দল জোর দিচ্ছে – তা হল স্বাস্থ্য ক্ষেত্র বাগান পিছু উন্নত করা, ক্রেশের সংখ্যা আরও বাড়ানো, এর পাশাপাশি জোর দেওয়া হবে বাগানের পিএফ ও গ্র্যাচুয়িটি যথাযথ দেওয়ার ব্যাপারে৷ সেই কারণেই আঞ্চলিক পিএফ অফিস ঘেরাওয়ের ডাক দেওয়া হয়েছে। তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ২০২৫ সালের ৩ জানুয়ারি থেকে যা শুরু হবে, তা লাগাতার এক বছর ধরে চলবে। এমন কোনও একটা দিন থাকবে না, যে দিন চা বাগানে বুথ ধরে ধরে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি নেওয়া হবে না।