TRENDING:

লকডাউনের সুযোগে বেআইনি নির্মান বিধান মার্কেটে, অবৈধ নির্মাণ গুঁড়িয়ে ফেলতে নির্দেশ মন্ত্রীর

Last Updated:

বিধান মার্কেটের সঙ্গে হাজার তিনেক মানুষের রুটিরুজি জড়িত

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#শিলিগুড়ি: লকডাউনের সুযোগে বেআইনি নির্মান! আবার বিতর্কে বিধান মার্কেট! আর তা নিয়ে ফের সরব রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব। গত বছরের জুলাইতেও নিজে দাঁড়িয়ে থেকে অবৈধ নির্মাণ গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন মন্ত্রী। বিধান মার্কেট শিলিগুড়ির আবেগ।
advertisement

প্রয়াত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ডঃ বিধান চন্দ্র রায় নিজে ১৯৬২ সালে এই মার্কেটের উদ্বোধন করে যান। এবারে লকডাউনের সুযোগে কিছু ব্যবসায়ী অবৈধ নির্মাণ করেছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন মন্ত্রী। অবিলম্বে ব্যবসায়ীরা নিজের থেকে না সরালে এসজেডিএ'কে দায়িত্ব দিয়েছেন যাতে তা ভেঙে দেওয়া হয়। গত ২১ আগস্ট এসজেডিএ'র আধিকারীকদের সঙ্গে বৈঠক করে এই নির্দেশ দেন মন্ত্রী। তাঁর কথা পরিস্কার, কোনওভাবেই অবৈধ নির্মান বরদাস্ত করা হবে না।

advertisement

তারপর বিধান মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন এসজেডিএ'র চেয়ারম্যান। আজ, মঙ্গলবার সপার্ষদ এসজেডিএ'র চেয়ারম্যান বিজয় চন্দ্র বর্মন মার্কেট পরিদর্শনে যান। তিনি জানান, বৈঠকে যা আলোচনা হয়েছিল তা মানেনি ব্যবসায়ীরা। আরও কিছুদিন সময় দেওয়া হবে। নিজেরা না সরালে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এই মার্কেট সংস্কার করা হবে। কিছু পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে। এজন্য ব্যবসায়ী সংগঠনের সহযোগিতা প্রয়োজন।

advertisement

অন্যদিকে মন্ত্রীর উদ্যোগকে কটাক্ষ করেছেন শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক মণ্ডলীর চেয়ারম্যান অশোক ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, মন্ত্রী এসজেডিএ'র কেউ নন। অবৈধ নির্মান হলে তা ভাঙা হোক। কিন্তু সেইসঙ্গে মার্কেটের আমূল পরিবর্তন করা জরুরী। সে বিষয়ে কেন উদ্যোগ নিচ্ছে না এসজেডিএ? আর বিধান মার্কেটের দায়িত্বে পুরসভা। অথচ পুরসভাকে বাইরে রেখে এককভাবে এসজেডিএকে দায়িত্ব কেন দেওয়া হবে? এখনও মার্কেটের দোকান ঘরের ভাড়া পায় পুরসভাই। এসজেডিএ'কে পরিকাঠামো উন্নয়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

advertisement

এদিকে বিধান মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক বাপি সাহা অবৈধ নির্মানের অভিযোগ মেনে নিয়েছেন। এসজেডিএ কী পদক্ষেপ নেয় তার আগে আলোচনা হোক। তাঁর দাবী, ১৯৬২ সালের পর এই মার্কেটের কোনও সংস্কার করা হয়নি। যা করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বিধান মার্কেটের সঙ্গে হাজার তিনেক মানুষের রুটিরুজি জড়িত। শহরের আবেগের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বিধান মার্কেট।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শেষ সুবর্ণ সুযোগ! হাতছাড়া হলে কেঁদে কুল পাবেন না...
আরও দেখুন

Partha Pratim Sarkar

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
লকডাউনের সুযোগে বেআইনি নির্মান বিধান মার্কেটে, অবৈধ নির্মাণ গুঁড়িয়ে ফেলতে নির্দেশ মন্ত্রীর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল