মঞ্চে সৌজন্যের ছবি সত্যিই বিরল। বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিধায়কের মুখে সাংসদের প্রশংসা, আবার সাংসদের কণ্ঠেও বিধায়কের স্তুতি— যা শুনে আপ্লুত হয় সাধারণ মানুষ। রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা ভুলে এলাকার উন্নয়নই যে মুখ্য, সেই বার্তাই উঠে আসে এই মঞ্চ থেকে।
advertisement
স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, দূরপাল্লার ট্রেনে উঠতে তাদের বিহারের কিষানগঞ্জ পর্যন্ত যেতে হত। এতে ভোগান্তির শিকার হতেন সাধারণ যাত্রীরা। অবশেষে উত্তর দিনাজপুরের কানকি স্টেশনে তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেসের স্টপেজ চালু হওয়ায় কলকাতা যাতায়াত এখন আরও সহজ হবে।
শুধু তাই নয়, রেল স্টেশনে পৌঁছনোর জন্য নতুন রাস্তা তৈরির উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। সেই জন্য জমি অধিগ্রহণের বিষয়ে বিধায়কের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন সাংসদ। দুই নেতা একসঙ্গে আশ্বাস দিয়েছেন, ভোটের রাজনীতি পাশে সরিয়ে এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে তাঁরা একযোগে কাজ করবেন।