এমনকি মৃত ওই তৃণমূল সমর্থকের মৃত্যুর সার্টিফিকেট হাতে না পাওয়ায় সরকারি সুযোগ- সুবিধা থেকে পুরোপুরি বঞ্চিত ওই পরিবারটি। এ ব্যাপারে মৃত ওই তৃণমূল সমর্থকের ছোট ছেলে সুরজিৎ দাস জানিয়েছেন, বাবার মৃত্যু নয় মাসের মাথায় বিষধর সাপের কামড়ে মৃত্যু হয়েছে দাদার। বাধ্য হয়ে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেই দিনমজুরির কাজ করতে হয়েছে তাকে।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘মৃত্যুদণ্ডের আবেদন জানাব’, মণিপুরে ২ গণধর্ষিতাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানো, মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী
বাবার মৃত্যুর সার্টিফিকেটের জন্য দলীয় নেতাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে শুধুই অপমান জুটেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তবে একুশে জুলাই এলেই বাবার কথা মনে পড়ে যায়। যদিও এ ব্যাপারে তৃণমুল মুখপাত্র চৈতি বর্মন বড়ুয়া জানান, বিষয়টি জানা ছিল না তাঁর। তবে শহিদ সমাবেশে পৌঁছে রাজ্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে ওই দলীয় কর্মীর মৃত্যু সার্টিফিকেট পৌঁছে দেওয়ার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করবেন বলেও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: জোড়া হুঁশিয়ারি শুভেন্দু-সুকান্তর, একুশে জুলাইয়ের দিনই পাল্টা কর্মসূচি বিজেপি-র
তবে আবার একটি একুশে জুলাই এসে গিয়েছে। শুক্রবার লক্ষ লক্ষ তৃণমূল কর্মীর সমর্থকদের স্লোগান ও ভিড়ে মুখরিত হয়ে উঠবে কলকাতার ধর্মতলা। তবে এই মহাযজ্ঞের বিপুল আয়োজনে হয়ত এবারও উপেক্ষিত থেকে যাবে মৃত তৃণমূল সমর্থক সহেন্দ্র দাসের পরিবার।